ঔষধের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া হলে করণীয় :ঔষধ সেবনের ফলে শরীরে যেসব অনাকাঙ্ক্ষিত প্রতিক্রিয়া দেখা দেয় তাকে ঔষধের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া বলে। ঔষধের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া সাধারণত ঔষধের উপাদান, ডোজ, রোগীর শারীরিক অবস্থা ও অন্যান্য ঔষধের সাথে মিথস্ক্রিয়া ইত্যাদি কারণে হয়ে থাকে।
ঔষধের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া হলে করণীয়
আরোপড়ুনঃ ২৫–৩০ মিনিট সহবাস করার উপায় –এখনইকিনুন
আরো-পড়ুনঃ একটানা 25 থেকে 30 মিনিট সহবাস করার ঔষধ।
ঔষধের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া হলে প্রথমেই ঔষধটি সেবন বন্ধ করতে হবে। এতে পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ার তীব্রতা কমানো সম্ভব হয়।
তবে, কিছু ক্ষেত্রে ঔষধটি সেবন বন্ধ করলে রোগীর অবস্থা আরও খারাপ হতে পারে। এসব ক্ষেত্রে চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে ঔষধ সেবন বন্ধ করা উচিত।
ঔষধের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া হলে দ্রুততম সময়ে একজন চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া উচিত। চিকিৎসক পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ার ধরন ও তীব্রতা বিবেচনা করে পরবর্তী পদক্ষেপ নিবেন।

ঔষধের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া প্রতিরোধে করণীয়
আরো-পড়ুনঃ টাইটান জেল পুরুষের লিঙ্গ ১ থেকে ৩ ইঞ্চি পর্যন্ত বড় ও মোটা করে।
আরোপড়ুনঃলিঙ্গ বড়, মোটা ও দীর্ঘ সময় মিলন করার ঔষধ
ঔষধ সেবনের আগে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নিন। চিকিৎসক আপনার শারীরিক অবস্থা বিবেচনা করে আপনার জন্য উপযুক্ত ঔষধ ও ডোজ নির্ধারণ করবেন।
ঔষধের নির্দেশাবলী ভালোভাবে পড়ে বুঝুন। ঔষধের নির্দেশাবলী অনুযায়ী ঔষধ সেবন করুন।
ঔষধের ডোজ নির্দিষ্টভাবে মেনে চলুন। ঔষধের ডোজ বেশি বা কম সেবন করলে পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া দেখা দিতে পারে।
ঔষধ সেবনের সময় অন্য কোনো ওষুধ বা সম্পূরক খাবার সেবন করবেন না, যদি না চিকিৎসক অনুমোদন দেন।
আরোপড়ুনঃ মেয়েদের ব্রেস্ট বড় করার ঔষধ
আরো পড়ুনঃ মেয়েদের ব্রেস্ট ছোট করার ঔষধ
অন্যান্য ওষুধ বা সম্পূরক খাবার ঔষধের সাথে মিথস্ক্রিয়া করে পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করতে পারে।
ঔষধের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া সম্পর্কে সচেতন থাকুন। ঔষধের নির্দেশাবলীতে পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ার তালিকা দেওয়া থাকে।
ঔষধ সেবনের সময় যদি কোনো পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া দেখা দেয় তবে তা দ্রুত চিকিৎসকের সাথে শেয়ার করুন।
ঔষধের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ার ধরন ও উদাহরণ
ঔষধের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া সাধারণত তিন ধরনের হতে পারে:

সাধারণ পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া:
আরোপড়ুনঃলিঙ্গ মোটা ও সেক্স বাড়ানোর-ঔষধ
আরো-পড়ুনঃমেয়েদের সেক্স বাড়ানোর ঔষধ
এ ধরনের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া সাধারণত হালকা হয় এবং ঔষধ সেবন বন্ধ করলেই সেরে যায়। উদাহরণস্বরূপ, অ্যান্টিবায়োটিকের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া হিসেবে ডায়রিয়া, বমি বমি ভাব, মাথা ঘোরা ইত্যাদি দেখা দিতে পারে।
গুরুতর পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া:
এ ধরনের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া গুরুতর হতে পারে এবং এমনকি মৃত্যুও ঘটাতে পারে। উদাহরণস্বরূপ, অ্যালার্জিক প্রতিক্রিয়া, হৃদযন্ত্রের সমস্যা, কিডনি ও লিভারের সমস্যা ইত্যাদি গুরুতর পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ার উদাহরণ।
দীর্ঘমেয়াদী পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া:
আরো-পড়ুনঃযৌনাঙ্গ পিচ্ছিল্য করে দীর্ঘ সময় মিলন করার জেলী
এ ধরনের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া দীর্ঘদিন ধরে ঔষধ সেবনের ফলে দেখা দিতে পারে। উদাহরণস্বরূপ, স্টেরয়েড ঔষধের দীর্ঘমেয়াদী পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া হিসেবে ওজন বৃদ্ধি, হাড়ের ক্ষয়, চোখের সমস্যা ইত্যাদি দেখা দিতে পারে।

ঔষধের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া প্রতিরোধের জন্য করণীয়
ঔষধের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া প্রতিরোধের জন্য উপরে উল্লেখিত বিষয়গুলো মেনে চলার পাশাপাশি নিম্নলিখিত বিষয়গুলোর প্রতিও খেয়াল রাখতে হবে:
আমাদের থেকে ন্যায্যমূল্যে পণ্য কিনতে ভিজিট করুন roylc.com ওয়েবসাইটে অথবা সরাসরি কিনতে ফোন করুন 01728389485 এই নাম্বারে
- ঔষধের মেয়াদোত্তীর্ণতা যাচাই করুন। মেয়াদোত্তীর্ণ ঔষধ সেবন করলে পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া দেখা দেওয়ার ঝুঁকি বেশি থাকে।
- ঔষধ শিশুদের নাগালের বাইরে রাখুন। শিশুরা খেলতে গিয়ে ঔষধ খেয়ে ফেলতে পারে, যা পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করতে পারে।
আরোপড়ুনঃ মারাল জেল ( লিঙ্গ মোটা ও বড় করে )
FAQ:

প্রশ্ন:ঔষধের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া হলে করণীয় কি?
উত্তর: ডাক্তারের পরামর্শ নিতে হবে।
প্রশ্ন:ঔষধের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া হলে কি ভয়ের কারন আছে?
উত্তর:হ্যা, এর ফলে শরীরের মারাত্বক ক্ষতি হতে পারে।