ঔষধের নাম ও কাজ : ঔষধ হলো এমন একটি পদার্থ যা মানবদেহের কোনো রোগ বা অসুস্থতা দূর করতে ব্যবহৃত হয়। ঔষধের কাজ হলো রোগের কারণ বা লক্ষণগুলি দূর করা বা কমিয়ে আনা।
ঔষধের নাম ও কাজ
ঔষ-ধের বিভিন্ন প্রকারভেদ রয়েছে, যেমন:
আরোপড়ুনঃ ২৫–৩০ মিনিট সহবাস করার উপায় –এখনইকিনুন
আরো-পড়ুনঃ একটানা 25 থেকে 30 মিনিট সহবাস করার ঔষধ।
- অ্যান্টিবায়োটিক: ব্যাকটেরিয়া দ্বারা সৃষ্ট রোগের চিকিৎসায় ব্যবহৃত হয়।
- অ্যান্টিভাইরাস: ভাইরাস দ্বারা সৃষ্ট রোগের চিকিৎসায় ব্যবহৃত হয়।
- অ্যান্টিফাঙ্গাল: ছত্রাক দ্বারা সৃষ্ট রোগের চিকিৎসায় ব্যবহৃত হয়।
- অ্যান্টিহিস্টামিন: হিস্টামিনের প্রভাব প্রশমিত করে অ্যালার্জির লক্ষণগুলি দূর করে।
- বেদনানাশক: ব্যথা উপশম করে।
- জ্বরনাশক: জ্বর কমায়।
- অ্যান্টিডিপ্রেসেন্ট: মানসিক রোগের চিকিৎসায় ব্যবহৃত হয়।
- এন্টিপাইরেটিক: জ্বর কমায়।
- অ্যান্টাসিড: পেটের অ্যাসিড কমায়।
- উপসর্গনাশক: রোগের লক্ষণগুলি দূর করে কিন্তু রোগের কারণ দূর করে না।

ঔষধের বিভিন্ন প্রকারভেদ এর বিস্তারিত আলোচনাঃ
আরো-পড়ুনঃ টাইটান জেল পুরুষের লিঙ্গ ১ থেকে ৩ ইঞ্চি পর্যন্ত বড় ও মোটা করে।
আরোপড়ুনঃলিঙ্গ বড়, মোটা ও দীর্ঘ সময় মিলন করার ঔষধ
- অ্যান্টিবায়োটিক: ব্যাকটেরিয়া দ্বারা সৃষ্ট রোগের চিকিৎসায় ব্যবহৃত হয়। অ্যান্টিবায়োটিকগুলি ব্যাকটেরিয়ার কোষের দেয়াল, কোষের ঝিল্লি, বা ব্যাকটেরিয়ার প্রোটিন সংশ্লেষণে বাধা দিয়ে ব্যাকটেরিয়ার মৃত্যু ঘটায়।
উদাহরণ-স্বরূপ, পেনিসিলিন হলো একটি অ্যান্টিবায়োটিক যা স্ট্রেপ্টোকক্কাস নিউমোনিয়া, স্ট্রেপ্টোকক্কাস অ্যাগাল্যাকটিকা, এবং গনোরিয়া দ্বারা সৃষ্ট রোগের চিকিৎসায় ব্যবহৃত হয়।
- অ্যান্টিভাইরাস: ভাইরাস দ্বারা সৃষ্ট রোগের চিকিৎসায় ব্যবহৃত হয়। অ্যান্টিভাইরাসগুলি ভাইরাসের প্রোটিন সংশ্লেষণ, ভাইরাসের DNA বা RNA সংশ্লেষণ, বা ভাইরাসের কোষের ভিতরে প্রবেশকে বাধা দিয়ে ভাইরাসের প্রতিরক্ষামূলক আবরণকে ধ্বংস করে ভাইরাসের মৃত্যু ঘটায়।
উদাহরণস্বরূপ, অ্যাসিক্লোভির হলো একটি অ্যান্টিভাইরাস যা হারপিস সিমপ্লেক্স ভাইরাস দ্বারা সৃষ্ট রোগের চিকিৎসায় ব্যবহৃত হয়।
- অ্যান্টিফাঙ্গাল: ছত্রাক দ্বারা সৃষ্ট রোগের চিকিৎসায় ব্যবহৃত হয়। অ্যান্টিফাঙ্গালগুলি ছত্রাকের কোষের দেয়াল, কোষের ঝিল্লি, বা ছত্রাকের প্রোটিন সংশ্লেষণে বাধা দিয়ে ছত্রাকের মৃত্যু ঘটায়।
আরোপড়ুনঃ মেয়েদের ব্রেস্ট বড় করার ঔষধ
আরো পড়ুনঃ মেয়েদের ব্রেস্ট ছোট করার ঔষধ
উদাহরণস্বরূপ, ইট্রাকোনাজল হলো একটি অ্যান্টিফাঙ্গাল যা ক্যানডিডা অ্যালবিকানস দ্বারা সৃষ্ট ত্বকের সংক্রমণ, মুখের সংক্রমণ, এবং যোনি সংক্রমণের চিকিৎসায় ব্যবহৃত হয়।

অ্যান্টিহিস্টামিন:
হিস্টামিনের প্রভাব প্রশমিত করে অ্যালার্জির লক্ষণগুলি দূর করে। অ্যান্টিহিস্টামিনগুলি হিস্টামিনের সাথে আবদ্ধ হয়ে হিস্টামিনের প্রভাবকে বাধা দেয়।
উদাহরণ-স্বরূপ, লোরাটাডিন হলো একটি অ্যান্টিহিস্টামিন যা নাক দিয়ে পানি পড়া, হাঁচি, চোখের জ্বালা, এবং ত্বকের চুলকানির চিকিৎসায় ব্যবহৃত হয়।
- বেদনানাশক: ব্যথা উপশম করে। বেদনানাশকগুলি ব্যথার রিসেপ্টরগুলিকে বাধা দিয়ে বা ব্যথার সংকেতগুলিকে মস্তিষ্কে পৌঁছাতে বাধা দিয়ে ব্যথা উপশম করে।
উদাহরণস্বরূপ, আইবুপ্রোফেন হলো একটি বেদনানাশক যা মাথাব্যথা, জ্বর, পেশী ব্যথা, এবং ঋতুস্রাবের ব্যথার চিকিৎসায় ব্যবহৃত হয়।
- জ্বরনাশক: জ্বর কমায়। জ্বরনাশকগুলি হিপোথ্যালামাসকে প্রভাবিত করে, যা শরীরের তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে।
আরোপড়ুনঃলিঙ্গ মোটা ও সেক্স বাড়ানোর-ঔষধ
আরো-পড়ুনঃমেয়েদের সেক্স বাড়ানোর ঔষধ
উদাহরণস্বরূপ, প্যারাসিটামল হলো একটি জ্বরনাশক যা জ্বর কমাতে ব্যবহৃত হয়।
- অ্যান্টিডিপ্রেসেন্ট: মানসিক রোগের চিকিৎসায় ব্যবহৃত হয়। অ্যান্টিডিপ্রেসেন্টগুলি মস্তিষ্কে নিউরোট্রান্সমিটারগুলির ভারসাম্যকে পুনরুদ্ধার করে মানসিক রোগের লক্ষণগুলি দূর করে।
উদাহরণস্ব-রূপ, ফ্লুক্সেটিন হলো একটি অ্যান্টিডিপ্রেসেন্ট যা হতাশার চিকিৎসায় ব্যবহৃত হয়।
- এন্টিপাইরেটিক: জ্বর কমায়। এন্টিপাইরেটিকগুলি হিপোথ্যালামাসকে প্রভাবিত করে, যা শরীরের তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে।

ঔষধের ব্যবহার
ঔষধ সাধারণত মুখে খাওয়া, ইনজেকশন, চোখে বা নাকে ড্রপ, ত্বকে লাগানো বা মলদ্বারে প্রবেশ করানো হয়। ঔষধের ব্যবহারের আগে অবশ্যই ডাক্তারের পরামর্শ নেওয়া উচিত। ডাক্তার রোগের ধরন এবং রোগীর শারীরিক অবস্থা বিবেচনা করে ঔষধের প্রয়োজনীয়তা এবং ডোজ নির্ধারণ করে দেবেন।
ঔষধের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া
আরো-পড়ুনঃযৌনাঙ্গ পিচ্ছিল্য করে দীর্ঘ সময় মিলন করার জেলী
অনেক ঔষধের কিছু পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া থাকতে পারে। সাধারণ পার্শ্বপ্রতিক্রিয়াগুলির মধ্যে রয়েছে:
- মাথাব্যথা
- বমি বমি ভাব
- বমি
- পেটব্যথা
- ডায়রিয়া
- ঘুমের সমস্যা
- খিঁচুনি
গুরুতর পার্শ্বপ্রতিক্রিয়াগুলির মধ্যে রয়েছে:
- রক্তচাপ কমে যাওয়া
- শ্বাসকষ্ট
- ত্বকের অ্যালার্জি
- লিভার বা কিডনির ক্ষতি
আমাদের থেকে ন্যায্যমূল্যে পণ্য কিনতে ভিজিট করুন roylc.com ওয়েবসাইটে অথবা সরাসরি কিনতে ফোন করুন 01728389485 এই নাম্বারে
ঔষধের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া সম্পর্কে ডাক্তারের সাথে আলোচনা করা উচিত।

ঔষধের সতর্কতা
ঔষধ ব্যবহারের সময় কিছু সতর্কতা অবলম্বন করা উচিত। যেমন:
- ঔষধের মেয়াদোত্তীর্ণ হওয়ার আগেই ব্যবহার করা উচিত।
- ঔষধের বোতল বা প্যাকেটটি ঠান্ডা, শুষ্ক এবং আলো থেকে দূরে রাখা উচিত।
- ঔষধের ডোজ নির্দিষ্টভাবে মেনে চলা উচিত।
- ঔষধের সাথে অন্য কোনো ঔষধ বা খাবার খাওয়ার আগে ডাক্তারের সাথে পরামর্শ করা উচিত।
- ঔষধের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া দেখা দিলে অবিলম্বে ডাক্তারের সাথে যোগাযোগ করা উচিত।
ঔষধের সংরক্ষণ
ঔষধ সাধারণত ঘরের তাপমাত্রায় (২৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস) সংরক্ষণ করা হয়। তবে কিছু ঔষধ ঠান্ডা বা ফ্রিজে সংরক্ষণ করতে হয়। ঔষধের বোতল বা প্যাকেটটিতে সংরক্ষণের নির্দেশাবলী লেখা থাকে।
আরোপড়ুনঃ মারাল জেল ( লিঙ্গ মোটা ও বড় করে )
FAQ:
প্রশ্ন:ঔষধের নাম ও কাজ সম্পর্কে জানা কি জরুরী?
উত্তর: হ্যা, জরুরী।
প্রশ্ন:ঔষধের নাম ও কাজ কিভাবে জানা যায়?
উত্তর:পড়াশুনা ও বিভিন্ন মানুষের মাধ্যমে জানা যায়।