Description
যোনিতে ফুসকুড়ি হলে করণীয় :যোনিতে ফুসকুড়ি হলে প্রথমেই একজন গাইনি ডাক্তারের সাথে দেখা করা উচিত। কারণ, ফুসকুড়ির কারণ নির্ধারণ করে সঠিক চিকিৎসা করা গুরুত্বপূর্ণ।
যোনিতে ফুসকুড়ি হলে করণীয়
যো-নিতে ফুসকুড়ির কারণ হতে পারে:
আরোপড়ুনঃ ২৫–৩০ মিনিট সহবাস করার উপায় –এখনইকিনুন
আরো–পড়ুনঃ একটানা 25 থেকে 30 মিনিট সহবাস করার ঔষধ।
- ব্যকটেরিয়া সংক্রমণ: ব্যাকটেরিয়াল ভ্যাজাইনোসিস, ট্রাইকোমোনিয়াসিস, ক্ল্যামিডিয়া, গনোরিয়ার মতো যৌন সংক্রমণজনিত ব্যাকটেরিয়া সংক্রমণের কারণে যোনি ফুসকুড়ি হতে পারে।
ব্যাকটেরিয়াল ভ্যাজাইনোসিস হল যোনির তরল নিঃসরণকারী গ্রন্থিগুলিতে ব্যাকটেরিয়ার অস্বাভাবিক বৃদ্ধির কারণে সৃষ্ট একটি সাধারণ যৌন সংক্রমণ।
এটি যোনির তরলকে সাদা, ধূসর বা সবুজ এবং ঘন করে তোলে। এটি যোনিতে জ্বালাপোড়া এবং চুলকানিও সৃষ্টি করতে পারে।
ট্রাইকোমোনিয়াসিস হল ট্রাইকোমোনাস ভ্যাজিনালিস নামক পরজীবীর সংক্রমণের কারণে সৃষ্ট একটি যৌন সংক্রমণ।
আরো-পড়ুনঃ টাইটান জেল পুরুষের লিঙ্গ ১ থেকে ৩ ইঞ্চি পর্যন্ত বড় ও মোটা করে।
আরোপড়ুনঃলিঙ্গ বড়, মোটা ও দীর্ঘ সময় মিলন করার ঔষধ
এটি যোনির তরলকে হলুদ-সবুজ এবং ফেনাযুক্ত করে তোলে। এটি যোনিতে জ্বালাপোড়া, চুলকানি এবং প্রস্রাব করার সময় ব্যথাও সৃষ্টি করতে পারে।
ক্ল্যামিডিয়া এবং গনোরিয়ার মতো অন্যান্য যৌন সংক্রমণও যোনি ফুসকুড়ি সৃষ্টি করতে পারে। তবে, এই সংক্রমণের অন্যান্য লক্ষণ, যেমন জ্বর, ব্যথা এবং প্রস্রাব জ্বালাপোড়া, সাধারণত ফুসকুড়ির আগে বা পরে উপস্থিত হয়।
- ছত্রাক সংক্রমণ: ক্যানডিডা অ্যালবিক্যানস নামক ছত্রাকের সংক্রমণের কারণে যোনি ফুসকুড়ি হতে পারে। এটিকে সাধারণত যোনি ছত্রাক সংক্রমণ বা ক্যানডিডাল ভ্যাজাইনাইটিস বলা হয়।
ক্যানডিডাল ভ্যাজাইনাইটিস হল যোনির সবচেয়ে সাধারণ সংক্রমণ। এটি যোনির তরলকে সাদা, ঘন এবং দইয়ের মতো করে তোলে। এটি যোনিতে জ্বালাপোড়া এবং চুলকানিও সৃষ্টি করতে পারে।
আরোপড়ুনঃ মেয়েদের ব্রেস্ট বড় করার ঔষধ
আরো পড়ুনঃ মেয়েদের ব্রেস্ট ছোট করার ঔষধ
- এলার্জি: যোনিপথে ব্যবহৃত সাবান, ডিটারজেন্ট, কনডম, বা অন্য কোনও পদার্থের প্রতি অ্যালার্জির কারণে যোনি ফুসকুড়ি হতে পারে।
যোনিপথে ব্যবহৃত সাবান বা ডিটারজেন্টে থাকা রাসায়নিকের কারণে যোনি ফুসকুড়ি হতে পারে। এছাড়াও, কনডমের ল্যাটেক্স বা অন্যান্য উপাদানের প্রতি অ্যালার্জির কারণেও যোনি ফুসকুড়ি হতে পারে।
অন্যান্য কারণ:
লাইকেন স্ক্লেরোসাস, সোরিয়াসিস, সিফিলিস, হার্পিস, বা অন্যান্য ত্বকের রোগের কারণেও যোনি ফুসকুড়ি হতে পারে।
লাইকেন স্ক্লেরোসাস হল একটি দীর্ঘস্থায়ী ত্বকের অবস্থা যা যোনিপথ, যোনি এবং মলদ্বারকে প্রভাবিত করতে পারে। এটি যোনিপথে ফুসকুড়ি, জ্বালাপোড়া এবং চুলকানি সৃষ্টি করতে পারে।
সোরিয়াসিস হল একটি দীর্ঘস্থায়ী ত্বকের অবস্থা যা ত্বকের কোষের বৃদ্ধিতে সমস্যার কারণে ঘটে। এটি যোনিপথে ফুসকুড়ি, লালচেভাব এবং খোসকাভাব সৃষ্টি করতে পারে।
সিফিলিস হল একটি যৌন সংক্রমণ যা জীবাণুর সংক্রমণের কারণে ঘটে। এটি যোনিপথে ফুসকুড়ি, লালচেভাব এবং ক্ষত সৃষ্টি করতে পারে।
আরো-পড়ুনঃযৌনাঙ্গ পিচ্ছিল্য করে দীর্ঘ সময় মিলন করার জেলী
হার্পিস হল একটি ভাইরাসের সংক্রমণের কারণে সৃষ্ট একটি যৌন সংক্রমণ। এটি যোনিপথে ফুসকুড়ি, লালচেভাব এবং ব্যথা সৃষ্টি করতে পারে।
আমাদের থেকে ন্যায্যমূল্যে পণ্য কিনতে ভিজিট করুন roylc.com ওয়েবসাইটে অথবা সরাসরি কিনতে ফোন করুন 01728389485 এই নাম্বারে
আরোপড়ুনঃ মারাল জেল ( লিঙ্গ মোটা ও বড় করে )
Reviews
There are no reviews yet.