Description
মাসিক না হলে কি বাচ্চা হওয়ার সম্ভাবনা থাকে :মাসিক হচ্ছে জরায়ুর অভ্যন্তরীণ আস্তরণের নিয়মিত ক্ষরণ। এটি সাধারণত প্রতি ২৮ দিনে একবার হয়। মাসিক না হওয়ার অনেক কারণ থাকতে পারে।
মাসিক না হলে কি বাচ্চা হওয়ার সম্ভাবনা থাকে
এর মধ্যে কিছু কারণ হল:
গর্ভধারণ:
আরোপড়ুনঃ ২৫–৩০ মিনিট সহবাস করার উপায় –এখনইকিনুন
আরো–পড়ুনঃ একটানা 25 থেকে 30 মিনিট সহবাস করার ঔষধ।
মাসিক না হওয়ার সবচেয়ে সাধারণ কারণ হল গর্ভধারণ। যখন কোনও মহিলা গর্ভবতী হন, তখন তার ডিম্বাশয় থেকে ডিম্বাণু নিষিক্ত হয় এবং জরায়ুতে সংযুক্ত হয়।
জরায়ু তখন একটি ভ্রূণের বিকাশের জন্য প্রস্তুত হতে শুরু করে। এই প্রক্রিয়ার অংশ হিসাবে, জরায়ুর অভ্যন্তরীণ আস্তরণ পাতলা হয়ে যায় এবং মাসিকের পরিবর্তে রক্তপাত হয়।
মাসিক না হওয়ার অন্যান্য কারণগুলির মধ্যে রয়েছে:
হরমোনজনিত সমস্যা:
হরমোনজনিত সমস্যাগুলি মাসিকের অনিয়মিততার একটি সাধারণ কারণ। এই সমস্যাগুলির মধ্যে রয়েছে:
পলিসিস্টিক ওভারিয়ান সিন্ড্রোম (PCOS):
PCOS একটি হরমোনজনিত সমস্যা যা মহিলাদের মধ্যে অনিয়মিত মাসিক, গর্ভধারণের সমস্যা এবং ত্বকের সমস্যার কারণ হতে পারে।
আরো-পড়ুনঃ টাইটান জেল পুরুষের লিঙ্গ ১ থেকে ৩ ইঞ্চি পর্যন্ত বড় ও মোটা করে।
আরোপড়ুনঃলিঙ্গ বড়, মোটা ও দীর্ঘ সময় মিলন করার ঔষধ
PCOS-এর সাথে জড়িত হরমোনগুলি হল ইস্ট্রোজেন, প্রোজেস্টেরন এবং অ্যান্ড্রোজেন।
থাইরয়েড সমস্যা:
থাইরয়েড হরমোনগুলি শরীরের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ কার্যকারিতা নিয়ন্ত্রণ করে। থাইরয়েডের সমস্যা মাসিকের অনিয়মিততার কারণ হতে পারে।
থাইরয়েডের সমস্যার সাথে জড়িত হরমোন হল থাইরক্সিন (T4) এবং ট্রাই-আয়োডোথyronine (T3)।
অন্যান্য হরমোনজনিত সমস্যা:
অ-ন্যান্য হরমোনজনিত সমস্যা যেমন হাইপারপ্রোল্যাকটিনেমিয়া এবং অ্যাড্রেনাল সমস্যাগুলিও মাসিকের অনিয়মিততার কারণ হতে পারে।
অন্যান্য স্বাস্থ্য সমস্যা:
আরোপড়ুনঃ মেয়েদের ব্রেস্ট বড় করার ঔষধ
আরো পড়ুনঃ মেয়েদের ব্রেস্ট ছোট করার ঔষধ
অন্যান্য স্বাস্থ্য সমস্যা যেমন ডায়াবেটিস, অ্যানিমিয়া এবং ক্যান্সারও মাসিকের অনিয়মিততার কারণ হতে পারে।
ওজন পরিবর্তন: ওজনের উল্লেখযোগ্য পরিবর্তন মাসিকের অনিয়মিততার কারণ হতে পারে।
মানসিক চাপ: মানসিক চাপ মাসিকের অনিয়মিততার কারণ হতে পারে।
ঔষধ গ্রহণ: কিছু ঔষধ মাসিকের অনিয়মিততার কারণ হতে পারে।
গর্ভধারণের ক্ষেত্রে মাসিক না হওয়ার কারণ
গর্ভধারণের সময়, ডিম্বাণু নিষিক্ত হয়ে জরায়ুতে সংযুক্ত হয়। জরায়ু তখন একটি ভ্রূণের বিকাশের জন্য প্রস্তুত হতে শুরু করে।
আরোপড়ুনঃলিঙ্গ মোটা ও সেক্স বাড়ানোর-ঔষধ
আরো-পড়ুনঃমেয়েদের সেক্স বাড়ানোর ঔষধ
এই প্রক্রিয়ার অংশ হিসাবে, জরায়ুর অভ্যন্তরীণ আস্তরণ পাতলা হয়ে যায়। এই পাতলা হয়ে যাওয়ার প্রক্রিয়াটিকে প্রল্যাপস বলা হয়।
প্রল্যাপসের ফলে মাসিকের রক্তপাত হয় না।
গর্ভধারণের প্রথম কয়েক সপ্তাহের মধ্যে, প্রল্যাপস সাধারণত ঘটে। এই সময়ের মধ্যে, ডিম্বাণু নিষিক্ত হয়ে জরায়ুতে সংযুক্ত হতে পারে।
জরায়ু তখন একটি ভ্রূণের বিকাশের জন্য প্রস্তুত হতে শুরু করে। এই প্রক্রিয়ার অংশ হিসাবে, জরায়ুর অভ্যন্তরীণ আস্তরণ পাতলা হয়ে যায়।
এই পাতলা হয়ে যাওয়ার প্রক্রিয়াটিকে প্রল্যাপস বলা হয়। প্রল্যাপসের ফলে মাসিকের রক্তপাত হয় না।
গর্ভধারণের পরের দিকে, প্রল্যাপস কম সাধারণ হয়। তবে, কিছু মহিলাদের ক্ষেত্রে, প্রল্যাপস গর্ভধারণের পুরো সময় ধরে থাকতে পারে।
আরো-পড়ুনঃযৌনাঙ্গ পিচ্ছিল্য করে দীর্ঘ সময় মিলন করার জেলী
এই ক্ষেত্রে, মহিলারা মাসিকের পরিবর্তে সামান্য রক্তপাত বা যোনিপথ থেকে হালকা স্রাব অনুভব করতে পারেন।
হরমোনজনিত সমস্যার ক্ষেত্রে মাসিক না হওয়ার কারণ
হরমোনজনিত সমস্যাগুলি মাসিকের অনিয়মিততার একটি সাধারণ কারণ। PCOS, থাইরয়েড সমস্যা এবং অন্যান্য হরমোনজনিত সমস্যাগুলি মাসিকের অনিয়মিততার
আমাদের থেকে ন্যায্যমূল্যে পণ্য কিনতে ভিজিট করুন roylc.com ওয়েবসাইটে অথবা সরাসরি কিনতে ফোন করুন 01728389485 এই নাম্বারে
Reviews
There are no reviews yet.