Description
মেয়েদের হরমোন কম হলে কি হয় :হরমোন হলো এক ধরনের রাসায়নিক পদার্থ যা আমাদের শরীরের বিভিন্ন শারীরিক ও মানসিক কার্যকলাপ নিয়ন্ত্রণ করে। মেয়েদের শরীরে বিভিন্ন ধরনের হরমোন নিঃসৃত হয়, যেমন ইস্ট্রোজেন, প্রোজেস্টেরন, থাইরয়েড হরমোন, অ্যাড্রিনালিন, কর্টিসল, ইত্যাদি।
মেয়েদের হরমোন কম হলে কি হয়
এই হরমোনের মাত্রার তারতম্যের কারণে মেয়েদের বিভিন্ন শারীরিক ও মানসিক সমস্যা দেখা দিতে পারে। এই সমস্যাগুলোর মধ্যে রয়েছে:
আরোপড়ুনঃ ২৫–৩০ মিনিট সহবাস করার উপায় –এখনইকিনুন
আরো–পড়ুনঃ একটানা 25 থেকে 30 মিনিট সহবাস করার ঔষধ।
প্রজনন সমস্যা: ইস্ট্রোজেন ও প্রোজেস্টেরন হরমোনের অভাবে মাসিকের সমস্যা দেখা দিতে পারে। মাসিক অনিয়মিত, বন্ধ হয়ে যেতে পারে। এছাড়াও, গর্ভধারণে সমস্যা হতে পারে।
শারীরিক সমস্যা
অনিয়মিত মাসিক: মেয়েদের শরীরে ইস্ট্রোজেন ও প্রোজেস্টেরন হরমোনের মাত্রার তারতম্যের কারণে মাসিকের সময়সূচী পরিবর্তিত হতে পারে। এছাড়াও, মাসিকের সময় অতিরিক্ত রক্তপাত, মাসিকের ব্যথা, ইত্যাদি সমস্যাও দেখা দিতে পারে।
ওজন বৃদ্ধি: ইস্ট্রোজেন হরমোনের মাত্রা বেড়ে গেলে ওজন বৃদ্ধি হতে পারে। এছাড়াও, থাইরয়েড হরমোনের মাত্রা কমে গেলেও ওজন বৃদ্ধি হতে পারে।
চুল পড়া: ইস্ট্রোজেন হরমোনের মাত্রা কমে গেলে চুল পড়তে পারে।
ব্রণ: ইস্ট্রোজেন ও প্রোজেস্টেরন হরমোনের মাত্রার তারতম্যের কারণে ব্রণ হতে পারে।
অবাঞ্ছিত লোম: থাইরয়েড হরমোনের মাত্রা কমে গেলে বা বেশি বেড়ে গেলে শরীরের বিভিন্ন অংশে অবাঞ্ছিত লোম গজাতে পারে।
আরো-পড়ুনঃ টাইটান জেল পুরুষের লিঙ্গ ১ থেকে ৩ ইঞ্চি পর্যন্ত বড় ও মোটা করে।
আরোপড়ুনঃলিঙ্গ বড়, মোটা ও দীর্ঘ সময় মিলন করার ঔষধ
মানসিক সমস্যা
মেজাজ পরিবর্তন: ইস্ট্রোজেন ও প্রোজেস্টেরন হরমোনের মাত্রার তারতম্যের কারণে মেজাজ পরিবর্তন হতে পারে। এছাড়াও, থাইরয়েড হরমোনের মাত্রা কমে গেলেও মেজাজ পরিবর্তন হতে পারে।
অবসাদ: ইস্ট্রোজেন ও প্রোজেস্টেরন হরমোনের মাত্রার তারতম্যের কারণে অবসাদ হতে পারে। এছাড়াও, থাইরয়েড হরমোনের মাত্রা কমে গেলেও অবসাদ হতে পারে।
স্মৃতিশক্তি হ্রাস: ইস্ট্রোজেন হরমোনের মাত্রা কমে গেলে স্মৃতিশক্তি হ্রাস হতে পারে।
মেয়েদের হরমোন কম হওয়ার কারণগুলোর মধ্যে রয়েছে:+
আরোপড়ুনঃ মেয়েদের ব্রেস্ট বড় করার ঔষধ
আরো পড়ুনঃ মেয়েদের ব্রেস্ট ছোট করার ঔষধ
বয়স: মেয়েদের বয়স বাড়ার সাথে সাথে হরমোনের মাত্রা কমতে থাকে।
খাদ্যাভ্যাস: অস্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাস, অপুষ্টি, ওজন কমে যাওয়া ইত্যাদি কারণে হরমোন কমতে পারে।
অসুস্থতা: কিছু নির্দিষ্ট অসুস্থতার কারণে হরমোন কমতে পারে। যেমন, থাইরয়েডের সমস্যা, পলিসিস্টিক ওভারি সিন্ড্রোম (PCOS), কুশিং সিনড্রোম ইত্যাদি।
ওষুধের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া: কিছু ওষুধের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া হিসেবে হরমোন কমতে পারে।
মেয়েদের হরমোন কম হলে একজন ডাক্তারের সাথে পরামর্শ করা উচিত। ডাক্তার রোগীর লক্ষণ ও অবস্থার উপর ভিত্তি করে চিকিৎসার পরামর্শ দেবেন। চিকিৎসার মধ্যে রয়েছে:
আরোপড়ুনঃলিঙ্গ মোটা ও সেক্স বাড়ানোর-ঔষধ
আরো-পড়ুনঃমেয়েদের সেক্স বাড়ানোর ঔষধ
হরমোন থেরাপি: হরমোন কমে গেলে হরমোন থেরাপির মাধ্যমে হরমোনের মাত্রা স্বাভাবিক করা যেতে পারে।
খাদ্যাভ্যাস পরিবর্তন: স্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাস ও পর্যাপ্ত পুষ্টি গ্রহণের মাধ্যমে হরমোনের মাত্রা স্বাভাবিক রাখা যেতে পারে।
ওজন নিয়ন্ত্রণ: ওজন কমে গেলে হরমোন কমে যাওয়ার ঝুঁকি বাড়ে। তাই ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখা জরুরি।
অসুস্থতার চিকিৎসা: হরমোন কমে যাওয়ার কারণ যদি কোনো অসুস্থতা হয়, তাহলে সেই অসুস্থতার চিকিৎসা করা জরুরি।
আরো-পড়ুনঃযৌনাঙ্গ পিচ্ছিল্য করে দীর্ঘ সময় মিলন করার জেলী
হরমোন কম হওয়ার সমস্যা থেকে বাঁচতে নিম্নলিখিত বিষয়গুলো লক্ষ্য রাখা উচিত:
স্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাস গ্রহণ করুন।
পর্যাপ্ত পরিমাণে ঘুমান।
নিয়মিত ব্যায়াম করুন।
ধূমপান ও অ্যালকোহল সেবন থেকে বিরত থাকুন।
নিয়মিত ডাক্তারের পরামর্শ নিন।
Reviews
There are no reviews yet.