Description
বীর্য বেশি হলে কি হয় :বীর্য হচ্ছে শুক্রাণু, প্রোস্টেট তরল এবং অন্যান্য তরল পদার্থের মিশ্রণ। এটি সাধারণত পাতলা, সাদা বা হালকা হলুদ বর্ণের হয়। একজন প্রাপ্তবয়স্ক পুরুষের একটি বীর্যপাতের পরিমাণ সাধারণত 2-5 মিলিলিটার হয়।
বীর্য বেশি হলে কি হয়
আরোপড়ুনঃ ২৫–৩০ মিনিট সহবাস করার উপায় –এখনইকিনুন
আরো–পড়ুনঃ একটানা 25 থেকে 30 মিনিট সহবাস করার ঔষধ।
তবে, কিছু পুরুষের ক্ষেত্রে এই পরিমাণ বেশি হতে পারে, যাকে বলা হয় হাইপোসপের্মিয়া।
বীর্য বেশি হলে শারীরিক বা মানসিক কোনও ক্ষতি হয় না। তবে, বীর্য বেশি হলে নিম্নলিখিত কিছু অসুবিধা হতে পারে:
যোনির সংবেদনশীলতা কমে যেতে পারে:
বীর্যপাতের সময় সঙ্গীর যোনিতে বেশি পরিমাণে বীর্য প্রবেশ করলে তা যোনির সংবেদনশীলতা কমিয়ে দিতে পারে।
এর কারণ হলো, বীর্যতে উপস্থিত প্রোস্টেট তরল যোনির প্রাকৃতিক তরলের পরিমাণ কমিয়ে দিতে পারে।
ফলে যোনি শুষ্ক হয়ে যেতে পারে এবং যৌন মিলনের আনন্দ কমে যেতে পারে।
সঙ্গীর অস্বস্তি বা লজ্জা হতে পারে:
আরো-পড়ুনঃ টাইটান জেল পুরুষের লিঙ্গ ১ থেকে ৩ ইঞ্চি পর্যন্ত বড় ও মোটা করে।
আরোপড়ুনঃলিঙ্গ বড়, মোটা ও দীর্ঘ সময় মিলন করার ঔষধ
বীর্যপাতের পর সঙ্গীর যোনি থেকে বীর্য বেশি পরিমাণে বের হতে পারে। এটি সঙ্গীর অস্বস্তি বা লজ্জা সৃষ্টি করতে পারে।
বিশেষ করে, যদি সঙ্গী যোনি পরিষ্কার করার জন্য পর্যাপ্ত সময় বা সুযোগ না পায়।
পরিষ্কার করতে অসুবিধা হতে পারে:
বীর্য বেশি পরিমাণে নির্গত হলে তা সঙ্গীর পোশাক বা বিছানার চাদরে লেগে যেতে পারে। এটি পরিষ্কার করতে অসুবিধাজনক হতে পারে।
আরোপড়ুনঃ মেয়েদের ব্রেস্ট বড় করার ঔষধ
আরো পড়ুনঃ মেয়েদের ব্রেস্ট ছোট করার ঔষধ
বীর্য বেশি হওয়ার কারণ
বীর্য বেশি হওয়ার কারণগুলোর মধ্যে রয়েছে:
মানসিক চাপ: মানসিক চাপ বীর্যপাতের সময় বীর্য নিঃসরণকে উৎসাহিত করতে পারে।
উদ্বেগ: উদ্বেগও বীর্যপাতের সময় বীর্য নিঃসরণকে উৎসাহিত করতে পারে।
হতাশা: হতাশা বীর্যপাতের সময় বীর্য নিঃসরণকে উৎসাহিত করতে পারে।
অতিরিক্ত উত্তেজনা: যৌন সঙ্গমের পূর্বে অতিরিক্ত উত্তেজনা বীর্যপাতের সময় বীর্য নিঃসরণকে উৎসাহিত করতে পারে।
আরোপড়ুনঃলিঙ্গ মোটা ও সেক্স বাড়ানোর-ঔষধ
আরো-পড়ুনঃমেয়েদের সেক্স বাড়ানোর ঔষধ
কিছু ওষুধের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া:
কি ছু ওষুধের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ায় বীর্য বেশি হতে পারে। যেমন, অ্যান্টিডিপ্রেসেন্ট, অ্যান্টিকনভালসেন্ট, এবং কিছু হরমোন থেরাপি।
কিছু শারীরিক সমস্যা:
কি ছু শারীরিক সমস্যার কারণেও বীর্য বেশি হতে পারে। যেমন, মূত্রনালীর সংক্রমণ, প্রোস্টেট গ্রন্থির সমস্যা, এবং টেস্টোস্টেরনের মাত্রা কমে যাওয়া।
বীর্য বেশি হওয়ার সমস্যার চিকিৎসা
বীর্য বেশি হওয়ার সমস্যার চিকিৎসার মধ্যে রয়েছে:
মানসিক চাপ বা উদ্বেগ কমাতে কাউন্সেলিং বা থেরাপি:
মানসিক চাপ বা উদ্বেগ কমাতে কাউন্সেলিং বা থেরাপির মাধ্যমে বীর্যপাতের সময় বীর্য নিঃসরণকে নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব।
আরো-পড়ুনঃযৌনাঙ্গ পিচ্ছিল্য করে দীর্ঘ সময় মিলন করার জেলী
যৌন সঙ্গমের পূর্বে উত্তেজনা কমাতে বিভিন্ন কৌশল অনুশীলন:
যৌন সঙ্গমের পূর্বে উত্তেজনা কমাতে বিভিন্ন কৌশল অনুশীলন করে বীর্যপাতের সময় বীর্য নিঃসরণকে নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব।
যেমন, ধীর গতিতে যৌন মিলন করা, সঙ্গীর যোনিতে পুরুষাঙ্গ প্রবেশের আগে উত্তেজনা কমিয়ে আনা ইত্যাদি।
কিছু ওষুধের মাধ্যমে বীর্যপাত নিয়ন্ত্রণ করা:
কিছু ওষুধের মাধ্যমে বীর্যপাতের সময় বীর্য নিঃসরণকে নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব। যেমন, ডোপামিন রিসেপ্টর অ্যান্টাগনিস্ট, সেরোটোনিন রিসেপ্টর অ্যান্টাগনিস্ট, এবং অ্যান্টিডিপ্রেসেন্ট।
আমাদের থেকে ন্যায্যমূল্যে পণ্য কিনতে ভিজিট করুন roylc.com ওয়েবসাইটে অথবা সরাসরি কিনতে ফোন করুন 01728389485 এই নাম্বারে
Reviews
There are no reviews yet.