Description
পিরিয়ডের ব্যথা কমানোর উপায় :পিরিয়ডের ব্যথা, যাকে মেনস্ট্রুয়াল ক্র্যাম্পও বলা হয়, এটি একটি সাধারণ সমস্যা যা প্রায় অর্ধেক নারীকে তাদের জীবনের কোনো এক সময়ে হয়। পিরিয়ডের ব্যথার তীব্রতা একজন থেকে অন্যজনে ভিন্ন হতে পারে।
কিছু ক্ষেত্রে, ব্যথা এতটাই তীব্র হতে পারে যে এটি দৈনন্দিন কার্যকলাপকে বাধাগ্রস্ত করতে পারে।
পিরিয়ডের ব্যথা কমানোর উপায়
আরোপড়ুনঃ ২৫–৩০ মিনিট সহবাস করার উপায় –এখনইকিনুন
আরো–পড়ুনঃ একটানা 25 থেকে 30 মিনিট সহবাস করার ঔষধ।
পিরিয়ডের ব্যথার কারণগুলি এখনও পুরোপুরি বোঝা যায়নি, তবে এটি মনে করা হয় যে এটি জরায়ুতে সংকোচন এবং প্রোস্টাগ্লান্ডিন নামক হরমোনগুলির উৎপাদনের কারণে হয়।
প্রোস্টাগ্লান্ডিনগুলি জরায়ুর পেশীগুলিকে সংকুচিত করে এবং রক্তের প্রবাহকে বাধাগ্রস্ত করে। এটি ব্যথা, জ্বর এবং অন্যান্য উপসর্গগুলির কারণ হতে পারে।
পিরিয়ডের ব্যথার কারণ
পিরিয়ডের ব্যথার কারণগুলি এখনও পুরোপুরি বোঝা যায় না। তবে, মনে করা হয় যে এটি জরায়ুর সংকোচনের কারণে হয়।
এই সংকোচনগুলি প্রোজেস্টেরন হরমোনের মাত্রা হ্রাসের ফলে ঘটে।
আরো-পড়ুনঃ টাইটান জেল পুরুষের লিঙ্গ ১ থেকে ৩ ইঞ্চি পর্যন্ত বড় ও মোটা করে।
আরোপড়ুনঃলিঙ্গ বড়, মোটা ও দীর্ঘ সময় মিলন করার ঔষধ
প্রোজেস্টেরন হরমোন
প্রোজেস্টেরন হরমোনটি ডিম্বাশয় দ্বারা উৎপন্ন হয়। এটি জরায়ুকে গর্ভধারণের জন্য প্রস্তুত করে।
ডিম্বাশয় থেকে ডিম্বাণু নিঃসরণের (ইমপ্লান্টেশন) পরে, প্রোজেস্টেরন হরমোনের মাত্রা বৃদ্ধি পায়।
এটি জরায়ুর পেশীগুলিকে শিথিল করে এবং গর্ভধারণের জন্য একটি অনুকূল পরিবেশ তৈরি করে।
পিরিয়ডের শুরুতে প্রোজেস্টেরন হরমোনের মাত্রা হ্রাস পায়
পিরিয়ডের শুরুতে, ডিম্বাণু নিষিক্ত না হলে, প্রোজেস্টেরন হরমোনের মাত্রা হ্রাস পায়। এটি জরায়ুর পেশীগুলিকে সংকোচন করতে শুরু করে।
এই সংকোচনগুলি পিরিয়ডের ব্যথার কারণ হয়।
আরোপড়ুনঃ মেয়েদের ব্রেস্ট বড় করার ঔষধ
আরো পড়ুনঃ মেয়েদের ব্রেস্ট ছোট করার ঔষধ
পিরিয়ডের ব্যথা কমানোর উপায়
পিরিয়ডের ব্যথা কমানোর জন্য অনেকগুলি উপায় রয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে:
ওষুধ: ব্যথানাশক ওষুধ, যেমন প্যারাসিটামল, আইবুপ্রোফেন, বা অ্যাসপিরিন, পিরিয়ডের ব্যথা কমাতে সাহায্য করতে পারে।
তবে, এই ওষুধগুলি দীর্ঘদিন ধরে ব্যবহার করা উচিত নয়।
গরম পানির সেঁক: তলপেটে গরম পানির সেঁক দেওয়া পিরিয়ডের ব্যথা কমাতে সাহায্য করতে পারে।
গরম পানি পেশীগুলিকে শিথিল করে এবং ব্যথা কমাতে সাহায্য করে।
ব্যায়াম: হালকা ব্যায়াম, যেমন হাঁটা বা যোগব্যায়াম, পিরিয়ডের ব্যথা কমাতে সাহায্য করতে পারে।
ব্যায়াম পেশীগুলিকে শক্তিশালী করে এবং ব্যথা কমাতে সাহায্য করে।
মানসিক চাপ কমানো: মানসিক চাপ পিরিয়ডের ব্যথা বাড়িয়ে তুলতে পারে। তাই মানসিক চাপ কমানোও পিরিয়ডের ব্যথা কমাতে সাহায্য করতে পারে।
আরোপড়ুনঃলিঙ্গ মোটা ও সেক্স বাড়ানোর-ঔষধ
আরো-পড়ুনঃমেয়েদের সেক্স বাড়ানোর ঔষধ
ঘরোয়া প্রতিকার
পিরিয়ডের ব্যথা কমাতে কিছু ঘরোয়া প্রতিকারও কার্যকর হতে পারে। এর মধ্যে রয়েছে:
- আদা: আদা একটি প্রাকৃতিক ব্যথানাশক। আদার রস বা আদা চা পান করলে পিরিয়ডের ব্যথা কমতে পারে।
- পেঁপে: পেঁপেতে থাকা পাপাইন এনজাইম পিরিয়ডের ব্যথা কমাতে সাহায্য করতে পারে।
- ল্যাভেন্ডার অয়েল: ল্যাভেন্ডার অয়েল একটি প্রাকৃতিক অ্যান্টি-অ্যানক্সিওজেনিক যা মানসিক চাপ কমাতে সাহায্য করে।
তাই ল্যাভেন্ডার অয়েল দিয়ে তলপেটে ম্যাসাজ করলে পিরিয়ডের ব্যথা কমতে পারে।
আরো-পড়ুনঃযৌনাঙ্গ পিচ্ছিল্য করে দীর্ঘ সময় মিলন করার জেলী
পিরিয়ডের ব্যথা রোধের উপায়
পিরিয়ডের ব্যথা রোধের জন্য কিছু টিপস:
- পর্যাপ্ত পরিমাণে ঘুমানো: ঘুমের অভাব পিরিয়ডের ব্যথা বাড়িয়ে তুলতে পারে। তাই প্রতিদিন কমপক্ষে 7-8 ঘন্টা ঘুমান।
- স্বাস্থ্যকর খাবার খাওয়া: সুষম খাবার খাওয়া পিরিয়ডের ব্যথা কমাতে সাহায্য করতে পারে। তাই প্রচুর পরিমাণে ফল,
আমাদের থেকে ন্যায্যমূল্যে পণ্য কিনতে ভিজিট করুন roylc.com ওয়েবসাইটে অথবা সরাসরি কিনতে ফোন করুন 01728389485 এই নাম্বারে
Reviews
There are no reviews yet.