টেস্টোস্টেরন হরমোন বৃদ্ধির ঔষধের নাম

টেস্টোস্টেরন হরমোন বৃদ্ধির ঔষধের নাম

আরোপড়ুনঃ ২৫–৩০ মিনিট সহবাস করার উপায় –এখনইকিনুন

আরো–পড়ুনঃ একটানা 25 থেকে 30 মিনিট সহবাস করার ঔষধ।

শক্তি হ্রাস:

টেস্টোস্টেরন শক্তির জন্য দায়ী একটি গুরুত্বপূর্ণ হরমোন। টেস্টোস্টেরনের মাত্রা কমে গেলে শরীরের বিভিন্ন অংশে দুর্বলতা অনুভূত হতে পারে।

যৌন ইচ্ছা কমে যাওয়া:

টেস্টোস্টেরন যৌন ইচ্ছা বাড়ানোর জন্যও দায়ী। টেস্টোস্টেরনের মাত্রা কমে গেলে যৌন ইচ্ছা কমে যেতে পারে।

পেশীর ভর কমে যাওয়া:

টেস্টোস্টেরন পেশীর বৃদ্ধির জন্যও দায়ী। টেস্টোস্টেরনের মাত্রা কমে গেলে পেশীর ভর কমে যেতে পারে।

আরো-পড়ুনঃ টাইটান জেল পুরুষের লিঙ্গ ১ থেকে ৩ ইঞ্চি পর্যন্ত বড় ও মোটা করে।

আরোপড়ুনঃলিঙ্গ বড়, মোটা ও দীর্ঘ সময় মিলন করার ঔষধ

হাড়ের ঘনত্ব কমে যাওয়া:

টেস্টোস্টেরন হাড়ের ঘনত্ব বৃদ্ধির জন্যও দায়ী। টেস্টোস্টেরনের মাত্রা কমে গেলে হাড়ের ঘনত্ব কমে যেতে পারে।

মেজাজ পরিবর্তন:

টেস্টোস্টেরন মেজাজ নিয়ন্ত্রণের জন্যও গুরুত্বপূর্ণ। টেস্টোস্টেরনের মাত্রা কমে গেলে মেজাজ পরিবর্তন হতে পারে, যেমন: বিরক্তি, উদ্বেগ, বা হতাশা।

টেস্টোস্টেরনের মাত্রা কমে যাওয়ার কারণ

টেস্টোস্টেরনের মাত্রা কমে যাওয়ার বিভিন্ন কারণ রয়েছে। এর মধ্যে সবচেয়ে সাধারণ কারণ হলো বয়স বৃদ্ধি।

পুরুষের বয়স বাড়ার সাথে সাথে টেস্টোস্টেরনের মাত্রা স্বাভাবিকভাবেই কমতে থাকে। অন্যান্য কারণগুলির মধ্যে রয়েছে: টেস্টোস্টেরন হরমোন বৃদ্ধির ঔষধের নাম

আরোপড়ুনঃ মেয়েদের ব্রেস্ট বড় করার ঔষধ

আরো পড়ুনঃ মেয়েদের ব্রেস্ট ছোট করার ঔষধ

হরমোনজনিত সমস্যা:

কিছু হরমোনজনিত সমস্যা, যেমন: থাইরয়েড সমস্যা বা অ্যাড্রিনাল সমস্যা, টেস্টোস্টেরনের মাত্রা কমিয়ে দিতে পারে।

চিকিৎসার পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া:

কি-ছু ওষুধ, যেমন: কিছু কেমোথেরাপি ওষুধ, টেস্টোস্টেরনের মাত্রা কমিয়ে দিতে পারে।

কিছু নির্দিষ্ট ওষুধের ব্যবহার:

কিছু ওষুধ, যেমন: অ্যান্টি-অ্যান্ড্রোজেন ওষুধ, টেস্টোস্টেরনের মাত্রা কমিয়ে দিতে পারে। টেস্টোস্টেরন হরমোন বৃদ্ধির ঔষধের নাম

টেস্টোস্টেরন হরমোন বৃদ্ধির ঔষধের ধরন

আরোপড়ুনঃলিঙ্গ মোটা ও সেক্স বাড়ানোর-ঔষধ

আরো-পড়ুনঃমেয়েদের সেক্স বাড়ানোর ঔষধ

টেস্টোস্টেরন হরমোন বৃদ্ধির ঔষধের বিভিন্ন ধরন রয়েছে। যেমন:

ইনজেকশন:

এই ধরনের ঔষধ সাধারণত পেশীতে ইনজেকশনের মাধ্যমে দেওয়া হয়। এই ধরনের ঔষধের প্রভাব দ্রুত হয় এবং দীর্ঘস্থায়ী হয়।

ক্যাপসুল:

এই ধরনের ঔষধ মুখ দিয়ে খাওয়া হয়। এই ধরনের ঔষধের প্রভাব ধীরে ধীরে হয় এবং কম স্থায়ী হয়।

জেল:

এই ধরনের ঔষধ চামড়ায় প্রয়োগ করা হয়। এই ধরনের ঔষধের প্রভাব ধীরে ধীরে হয় এবং কম স্থায়ী হয়। টেস্টোস্টেরন হরমোন বৃদ্ধির ঔষধের নাম

আরোপড়ুনঃমোটা হওয়ার ঔষধ

আরো-পড়ুনঃযৌনাঙ্গ পিচ্ছিল্য করে দীর্ঘ সময় মিলন করার জেলী

টেস্টোস্টেরন হরমোন বৃদ্ধির ঔষধের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া

টেস্টোস্টেরন হরমোন বৃদ্ধির ঔষধের কিছু পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া থাকতে পারে। যেমন:

• জমাট বাঁধা: টেস্টোস্টেরন হরমোন বৃদ্ধির ঔষধ রক্ত জমাট বাঁধার ঝুঁকি বাড়িয়ে দিতে পারে।
• লিভারের সমস্যা: টেস্টোস্টেরন হরমোন বৃদ্ধির ঔষধ লিভারের সমস্যার ঝুঁকি বাড়িয়ে দিতে পারে।
• হৃদরোগ: টেস্টোস্টেরন হরমোন বৃদ্ধির ঔষধ হৃদরোগ এবং স্ট্রোকের ঝুঁকি বাড়িয়ে দিতে পারে।