Description
অনিয়মিত মাসিকের লক্ষণ :অনিয়মিত মাসিকের লক্ষণগুলি সাধারণত মাসিকের চক্রের দৈর্ঘ্য, স্থায়িত্ব, রক্তপাতের পরিমাণ এবং ব্যথা বা অস্বস্তির পরিবর্তন দ্বারা নির্ধারিত হয়।
অ-নিয়মিত মাসিকের লক্ষণগুলির মধ্যে রয়েছে:
অনিয়মিত মাসিকের লক্ষণ
- মাসিকের চক্রের দৈর্ঘ্য পরিবর্তিত হওয়া
আরোপড়ুনঃ ২৫–৩০ মিনিট সহবাস করার উপায় –এখনইকিনুন
আরো–পড়ুনঃ একটানা 25 থেকে 30 মিনিট সহবাস করার ঔষধ।
মাসিকের চক্রের স্বাভাবিক দৈর্ঘ্য ২১ থেকে ৩৫ দিনের মধ্যে। যদি মাসিকের চক্রের দৈর্ঘ্য ২১ দিনের কম বা ৩৫ দিনের বেশি হয়, তাহলে তাকে অনিয়মিত মাসিক বলে।
উদাহরণস্বরূপ, যদি একজন মহিলার মাসিকের চক্র সাধারণত ২৮ দিনের হয়, কিন্তু হঠাৎ করে মাসিকের চক্র ৩৫ দিনের হয়ে যায়, তাহলে তাকে অনিয়মিত মাসিক বলে।
- মাসিকের স্থায়িত্ব পরিবর্তিত হওয়া
আরো-পড়ুনঃ টাইটান জেল পুরুষের লিঙ্গ ১ থেকে ৩ ইঞ্চি পর্যন্ত বড় ও মোটা করে।
আরোপড়ুনঃলিঙ্গ বড়, মোটা ও দীর্ঘ সময় মিলন করার ঔষধ
মাসিকের স্থায়িত্বের স্বাভাবিক দৈর্ঘ্য ৩ থেকে ৭ দিনের মধ্যে। যদি মাসিকের স্থায়িত্ব ৩ দিনের কম বা ৭ দিনের বেশি হয়, তাহলে তাকে অনিয়মিত মাসিক বলে।
উদাহরণস্বরূপ, যদি একজন মহিলার মাসিকের স্থায়িত্ব সাধারণত ৫ দিনের হয়, কিন্তু হঠাৎ করে মাসিকের স্থায়িত্ব ৭ দিনের হয়ে যায়, তাহলে তাকে অনিয়মিত মাসিক বলে।
- মাসিকের রক্তপাতের পরিমাণ পরিবর্তিত হওয়া
মাসিকের রক্তপাতের পরিমাণ স্বাভাবিকভাবেই একজন মহিলার থেকে অন্য মহিলার মধ্যে পরিবর্তিত হয়।
তবে, যদি মাসিকের রক্তপাত খুব কম বা খুব বেশি হয়, তাহলে তাকে অনিয়মিত মাসিক বলে।
আরোপড়ুনঃ মেয়েদের ব্রেস্ট বড় করার ঔষধ
আরো পড়ুনঃ মেয়েদের ব্রেস্ট ছোট করার ঔষধ
উদাহরণস্বরূপ, যদি একজন মহিলার মাসিকের রক্তপাত সাধারণত ৫০ মিলিলিটার হয়, কিন্তু হঠাৎ করে মাসিকের রক্তপাত ১০০ মিলিলিটারের বেশি হয়ে যায়, তাহলে তাকে অনিয়মিত মাসিক বলে।
মাসিকের সময় ব্যথা বা অস্বস্তি বৃদ্ধি
মাসিকের সময় ব্যথা বা অস্বস্তি স্বাভাবিকভাবেই একজন মহিলার থেকে অন্য মহিলার মধ্যে পরিবর্তিত হয়। তবে,
যদি মাসিকের সময় ব্যথা বা অস্বস্তি খুব বেশি হয়, তাহলে তাকে অনিয়মিত মাসিক বলে।
উদাহরণস্বরূপ, যদি একজন মহিলার মাসিকের সময় ব্যথা সাধারণত হালকা হয়,
কিন্তু হঠাৎ করে মাসিকের সময় ব্যথা তীব্র হয়ে যায়, তাহলে তাকে অনিয়মিত মাসিক বলে।
আরোপড়ুনঃলিঙ্গ মোটা ও সেক্স বাড়ানোর-ঔষধ
আরো-পড়ুনঃমেয়েদের সেক্স বাড়ানোর ঔষধ
- মাসিকের সময় জ্বর, মাথাব্যথা, বা ক্লান্তি ইত্যাদি অন্যান্য উপসর্গ দেখা দেওয়া
মাসিকের সময় জ্বর, মাথাব্যথা, বা ক্লান্তি ইত্যাদি অন্যান্য উপসর্গ দেখা দেওয়াও অনিয়মিত মাসিকের একটি লক্ষণ হতে পারে।
উদাহরণস্বরূপ, যদি একজন মহিলার মাসিকের সময় জ্বর বা মাথাব্যথা সাধারণত হয় না,
কিন্তু হঠাৎ করে মাসিকের সময় জ্বর বা মাথাব্যথা দেখা দেয়, তাহলে তাকে অনিয়মিত মাসিক বলে।
অনিয়মিত মাসিকের আরও কিছু লক্ষণ
অনিয়মিত মাসিকের আরও কিছু লক্ষণ হলো:
- মাসিকের সময় রক্তের সাথে জমাট বাঁধা বা টুকরো টুকরো রক্তপাত হওয়া
- মাসিকের সময় যোনিপথ থেকে তরল বা স্রাব নির্গত হওয়া
আরো-পড়ুনঃযৌনাঙ্গ পিচ্ছিল্য করে দীর্ঘ সময় মিলন করার জেলী
- মাসিকের সময় পেটে ব্যথা বা অস্বস্তি হওয়া
- মাসিকের সময় মাথাব্যথা, ক্লান্তি, বা মেজাজ খারাপ হওয়া
এই লক্ষণগুলির মধ্যে সবগুলি উপস্থিত নাও থাকতে পারে। যদি আপনি এই লক্ষণগুলির মধ্যে যেকোনো একটি বা একাধিক লক্ষণ অনুভব করেন, তাহলে একজন স্ত্রীরোগ বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নেওয়া উচিত।
আমাদের থেকে ন্যায্যমূল্যে পণ্য কিনতে ভিজিট করুন roylc.com ওয়েবসাইটে অথবা সরাসরি কিনতে ফোন করুন 01728389485 এই নাম্বারে
Reviews
There are no reviews yet.