Description
পিরিয়ডের লক্ষণ বনাম গর্ভাবস্থার লক্ষণ :পিরিয়ডের লক্ষণগুলি সাধারণত পিরিয়ডের শুরুর কয়েক দিনের মধ্যে শুরু হয় এবং পিরিয়ড শেষ হওয়ার সাথে সাথে শেষ হয়। আর গর্ভাবস্থার লক্ষণগুলি সাধারণত গর্ভাবস্থার 6 সপ্তাহের মধ্যে শুরু হয় এবং গর্ভাবস্থার শেষ পর্যন্ত অব্যাহত থাকে।
পিরিয়ডের লক্ষণ বনাম গর্ভাবস্থার লক্ষণ
পি-রিয়ডের ও লক্ষণগুলো নিচে দেওয়া হলোঃ
পিরিয়ডের লক্ষণ
আরোপড়ুনঃ ২৫–৩০ মিনিট সহবাস করার উপায় –এখনইকিনুন
আরো–পড়ুনঃ একটানা 25 থেকে 30 মিনিট সহবাস করার ঔষধ।
- পিরিয়ডের ব্যথা:
পিরিয়ডের সময় পেটে ব্যথা, পিঠে ব্যথা, মাথাব্যথা ইত্যাদি হতে পারে। ব্যথা মাঝারি থেকে তীব্র হতে পারে।
পিরিয়ডের ব্যথা সাধারণত পেটে হয়, তবে পিঠে, মাথায়, বা শরীরের অন্যান্য অংশেও হতে পারে। ব্যথার তীব্রতা ব্যক্তিভেদে পরিবর্তিত হতে পারে।
কিছু মহিলার ক্ষেত্রে ব্যথা এতটাই তীব্র হতে পারে যে তারা কাজ করতে বা দৈনন্দিন কাজকর্ম চালিয়ে যেতে অসুবিধা হয়।
পিরিয়ডের ব্যথার কারণগুলি এখনও পুরোপুরি বোঝা যায়নি। তবে, মনে করা হয় যে এটি হরমোনের পরিবর্তন, পেশীর সংকোচন, এবং জরায়ুর প্রদাহের কারণে হতে পারে।
আরো-পড়ুনঃ টাইটান জেল পুরুষের লিঙ্গ ১ থেকে ৩ ইঞ্চি পর্যন্ত বড় ও মোটা করে।
আরোপড়ুনঃলিঙ্গ বড়, মোটা ও দীর্ঘ সময় মিলন করার ঔষধ
- পিরিয়ডের রক্তপাত:
পিরিয়ডের সময় যোনিপথ দিয়ে রক্তপাত হয়। রক্তপাতের রঙ সাধারণত লাল বা বাদামী হয়। রক্তপাতের পরিমাণ হালকা থেকে ভারী হতে পারে।
পিরিয়ডের রক্তপাতের পরিমাণ এবং রঙ ব্যক্তিভেদে পরিবর্তিত হতে পারে।
সাধারণত, পিরিয়ডের রক্তপাতের পরিমাণ হালকা থেকে মাঝারি হয়। রক্তপাতের রঙ সাধারণত লাল হয়।
তবে, কিছু মহিলার ক্ষেত্রে রক্তপাতের পরিমাণ ভারী হতে পারে বা রক্তপাতের রঙ বাদামী হতে পারে।
পিরিয়ডের রক্তপাতের কারণ হল ডিম্বাশয় থেকে ডিম্বাণু নিঃসরণ এবং ডিম্বাণু নিষিক্ত না হলে জরায়ুর আস্তরণের ঝরে পড়া।
আরোপড়ুনঃ মেয়েদের ব্রেস্ট বড় করার ঔষধ
আরো পড়ুনঃ মেয়েদের ব্রেস্ট ছোট করার ঔষধ
-
পিরিয়ডের তরল নিঃসরণ:
পিরিয়ডের সময় যোনিপথ দিয়ে তরল নিঃসরণ হতে পারে। তরল নিঃসরণের রঙ সাদা বা বাদামী হতে পারে। তরল নিঃসরণের পরিমাণ হালকা থেকে বেশি হতে পারে।
পিরিয়ডের তরল নিঃসরণের রঙ এবং পরিমাণ ব্যক্তিভেদে পরিবর্তিত হতে পারে। সাধারণত, পিরিয়ডের তরল নিঃসরণের রঙ সাদা বা বাদামী হয়।
তরল নিঃসরণের পরিমাণ হালকা থেকে মাঝারি হয়।
পিরিয়ডের তরল নিঃসরণের কারণ হল জরায়ুর আস্তরণের ঝরে পড়া এবং যোনিতে ব্যাকটেরিয়ার উপস্থিতি।
- পিরিয়ডের বিরতি:
পি-রিয়ডের সময় সাধারণত 28 দিনের ব্যবধানে হয়। তবে, কিছু মহিলার ক্ষেত্রে পিরিয়ডের বিরতি 21 থেকে 35 দিন পর্যন্ত হতে পারে।
পিরিয়ডের বিরতির কারণ হল ডিম্বাশয় থেকে ডিম্বাণু নিঃসরণ এবং ডিম্বাণু নিষিক্ত না হলে জরায়ুর আস্তরণের ঝরে পড়া।
আরোপড়ুনঃলিঙ্গ মোটা ও সেক্স বাড়ানোর-ঔষধ
আরো-পড়ুনঃমেয়েদের সেক্স বাড়ানোর ঔষধ
গর্ভাবস্থার লক্ষণ
- পিরিয়ড মিস হওয়া: গর্ভাবস্থার সবচেয়ে সাধারণ লক্ষণ হল পিরিয়ড মিস হওয়া।
- গর্ভাবস্থার টেস্ট পজিটিভ হওয়া: গর্ভাবস্থার টেস্ট পজিটিভ হওয়া গর্ভাবস্থার একটি নির্ভরযোগ্য লক্ষণ।
- গর্ভবতী হওয়ার অনুভূতি: কিছু মহিলার ক্ষেত্রে গর্ভাবস্থার অনুভূতি হতে পারে। এই অনুভূতি পেটে ভারী বোধ, বমি বমি ভাব, ক্লান্তি ইত্যাদি হতে পারে।
- স্তনের পরিবর্তন: গর্ভাবস্থায় স্তন বড় হয়, স্তনের বোঁটা গাঢ় হয় এবং স্তন থেকে তরল নিঃসরণ হতে পারে।
- বমি বমি ভাব: গর্ভাবস্থার প্রথম দিকে বমি বমি ভাব একটি সাধারণ লক্ষণ। বমি বমি ভাব সাধারণত সকালে হয়, তবে সারা দিনব্যাপী হতে পারে।
- কোষ্ঠকাঠিন্য: গর্ভাবস্থায় হরমোনের পরিবর্তনের কারণে কোষ্ঠকাঠিন্য হতে পারে।
- প্রস্রাব বেশি হওয়া: গর্ভাবস্থায় প্রস্রাব বেশি হওয়া একটি সাধারণ লক্ষণ। কারণ, গর্ভাবস্থায় জরায়ু বড় হয়ে মূত্রাশয়ের উপর চাপ সৃষ্টি করে।
- হৃদস্পন্দন বাড়ানো: গর্ভাবস্থায় হৃদস্পন্দন বাড়ানো একটি সাধারণ লক্ষণ। কারণ, গর্ভাবস্থায় হৃদয়কে আরও রক্ত পম্প করতে হয়।
- শ্বাসকষ্ট: গর্ভাবস্থায় শ্বাসকষ্ট একটি সাধারণ লক্ষণ। কারণ, গর্ভাবস্থায় জরায়ু বড় হয়ে ফুসফুসের উপর চাপ সৃষ্টি করে।
উপসংহার
পিরিয়ডের লক্ষণ এবং গর্ভাবস্থার লক্ষণের মধ্যে কিছু মিল রয়েছে। তবে, কিছু লক্ষণ রয়েছে যা একচেটিয়াভাবে পিরিয়ড বা গর্ভাবস্থার সাথে সম্পর্কিত।
উদাহরণস্বরূপ, পিরিয়ডের সময় শুধুমাত্র পিরিয়ডের ব্যথা, পিরিয়ডের রক্তপাত এবং পিরিয়ডের বিরতি হয়।
অন্যদিকে, গর্ভাবস্থার সময় শুধুমাত্র পিরিয়ড মিস হওয়া, গর্ভাবস্থার টেস্ট পজিটিভ হওয়া এবং গর্ভবতী হওয়ার অনুভূতি হয়।
আমাদের থেকে ন্যায্যমূল্যে পণ্য কিনতে ভিজিট করুন roylc.com ওয়েবসাইটে অথবা সরাসরি কিনতে ফোন করুন 01728389485 এই নাম্বারে
Reviews
There are no reviews yet.