Description
মাসিক না হলে ঔষধ :মাসিক হল মহিলাদের একটি স্বাভাবিক শারীরিক প্রক্রিয়া। প্রতি মাসে জরায়ুর এন্ডোমেট্রিয়াম নামক আস্তরণটি ভেঙে পড়ে এবং রক্তের সাথে বেরিয়ে আসে।
এই প্রক্রিয়াটিকে মাসিক চক্র বলে। মাসিক চক্রের গড় দৈর্ঘ্য ২৮ দিন। তবে, ২১ থেকে ৩৫ দিনের মধ্যে মাসিক হওয়া স্বাভাবিক।
মাসিক না হলে ঔষধ
আরোপড়ুনঃ ২৫–৩০ মিনিট সহবাস করার উপায় –এখনইকিনুন
আরো–পড়ুনঃ একটানা 25 থেকে 30 মিনিট সহবাস করার ঔষধ।
মা-সিক না হলে, ঔষধ সেবনের মাধ্যমে মাসিক নিয়মিত করার চেষ্টা করা যেতে পারে। তবে, মাসিক না হওয়ার কারণ নির্ণয় করে তার চিকিৎসা করাই সবচেয়ে ভালো।
মাসিক না হওয়ার কারণ
মাসিক না হওয়ার কারণ হতে পারে:
হরমোনজনিত সমস্যা:
যেমন, ইস্ট্রোজেন বা প্রোজেস্টেরনের ঘাটতি, পলিসিস্টিক ওভারি সিন্ড্রোম (PCOS), হাইপোথাইরয়েডিজম ইত্যাদি।
গর্ভধারণ: গর্ভবতী হলে মাসিক হয় না।
স্তনপান করানোর সময়: স্তনপান করানোর সময়ও মাসিক হয় না।
আরো-পড়ুনঃ টাইটান জেল পুরুষের লিঙ্গ ১ থেকে ৩ ইঞ্চি পর্যন্ত বড় ও মোটা করে।
আরোপড়ুনঃলিঙ্গ বড়, মোটা ও দীর্ঘ সময় মিলন করার ঔষধ
অতিরিক্ত ওজন বা স্থূলতা: অতিরিক্ত ওজন বা স্থূলতার কারণে মাসিক অনিয়মিত হতে পারে।
মানসিক চাপ বা বিষণ্ণতা: মানসিক চাপ বা বিষণ্ণতার কারণেও মাসিক অনিয়মিত হতে পারে।
কিছু ওষুধের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া: কিছু ওষুধের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া হিসেবে মাসিক অনিয়মিত হতে পারে।
প্রজননতন্ত্রের কোনও জটিলতা: যেমন, জরায়ুর ক্যান্সার, জরায়ুর ফাইব্রয়েড, এন্ডোমেট্রিওসিস ইত্যাদি।
মাসিক না হওয়ার কারণ নির্ণয়
মাসিক না হওয়ার কারণ নির্ণয়ের জন্য, একজন গাইনি বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নেওয়া উচিত।
গাইনি বিশেষজ্ঞ আপনার শারীরিক পরীক্ষা করবেন এবং আপনার মাসিক চক্রের ইতিহাস সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করবেন।
আরোপড়ুনঃ মেয়েদের ব্রেস্ট বড় করার ঔষধ
আরো পড়ুনঃ মেয়েদের ব্রেস্ট ছোট করার ঔষধ
প্রয়োজনে, তিনি রক্ত পরীক্ষা, আল্ট্রাসাউন্ড পরীক্ষা বা অন্যান্য পরীক্ষার পরামর্শ দিতে পারেন।
মাসিক নিয়মিত করার জন্য ঔষধ
মাসিক নিয়মিত করার জন্য, যেসব ঔষধ ব্যবহার করা যেতে পারে সেগুলো হল:
জন্ম নিয়ন্ত্রণ পিল:
জ-ন্ম নিয়ন্ত্রণ পিলে ইস্ট্রোজেন এবং প্রোজেস্টেরন হরমোন থাকে। এই হরমোনগুলো মাসিক চক্রকে নিয়ন্ত্রণ করে।
জন্ম নিয়ন্ত্রণ পিল সেবনের মাধ্যমে, মাসিক চক্রকে নিয়মিত করা যায়।
প্রোজেস্টেরন হরমোন:
আরোপড়ুনঃলিঙ্গ মোটা ও সেক্স বাড়ানোর-ঔষধ
আরো-পড়ুনঃমেয়েদের সেক্স বাড়ানোর ঔষধ
প্রোজেস্টেরন হরমোন শুধুমাত্র মাসিক চক্রের দ্বিতীয়ার্ধে নিঃসৃত হয়। এই হরমোনটিকে মাসিক নিয়মিত করার জন্য ব্যবহার করা যেতে পারে।
প্রোজেস্টেরন হরমোন সেবনের মাধ্যমে, মাসিক চক্রের দ্বিতীয়ার্ধে এন্ডোমেট্রিয়ামের বৃদ্ধি নিয়ন্ত্রণ করা যায়। এতে মাসিকের পরিমাণ কমে যায় এবং মাসিক অনিয়মিত হওয়ার সম্ভাবনা কমে যায়।
প্রোল্যাকটিন-ইনহিবিটার:
প্রোল্যাকটিন হরমোন মাসিক চক্রকে নিয়ন্ত্রণ করে। প্রোল্যাকটিন-ইনহিবিটার হরমোন প্রোল্যাকটিনের মাত্রা কমিয়ে মাসিক নিয়মিত করতে সাহায্য করে।
আরো-পড়ুনঃযৌনাঙ্গ পিচ্ছিল্য করে দীর্ঘ সময় মিলন করার জেলী
মাসিক নিয়মিত করার জন্য জীবনযাত্রায় পরিবর্তন
মাসিক নিয়মিত করার জন্য, ঔষধ সেবনের পাশাপাশি, জীবনযাত্রায় কিছু পরিবর্তন আনাও জরুরি। যেমন,
পর্যাপ্ত পরিমাণে ঘুমানো: পর্যাপ্ত পরিমাণে ঘুম মাসিক নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে। প্রতিদিন রাতে কমপক্ষে ৭-৮ ঘন্টা ঘুমানো উচিত।
নিয়মিত ব্যায়াম করা: নিয়মিত ব্যায়াম মাসিক নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে। সপ্তাহে কমপক্ষে ৩-৪ দিন
আমাদের থেকে ন্যায্যমূল্যে পণ্য কিনতে ভিজিট করুন roylc.com ওয়েবসাইটে অথবা সরাসরি কিনতে ফোন করুন 01728389485 এই নাম্বারে
Reviews
There are no reviews yet.