Description
পাইলসের ঔষধ :পাইলস হলো মলদ্বারে রক্তনালীর প্রসারণ। এটি সাধারণত ব্যথা, রক্তপাত এবং জ্বালাপোড়ার কারণ হতে পারে। পাইলসকে তিনটি ধাপে ভাগ করা হয়:
পাইলসের ঔষধ
প্রথম ধাপ:
আরোপড়ুনঃ ২৫–৩০ মিনিট সহবাস করার উপায় –এখনইকিনুন
আরো–পড়ুনঃ একটানা 25 থেকে 30 মিনিট সহবাস করার ঔষধ।
পাইলস শুধুমাত্র মলত্যাগের সময় বের হয় এবং নিজে থেকেই ভেতরে ঢুকে যায়।
এই ধাপে পাইলসের উপসর্গগুলি সাধারণত হালকা হয় এবং চিকিৎসার প্রয়োজন হয় না। তবে, এই ধাপে চিকিৎসা করলে পাইলসের বৃদ্ধি রোধ করা যেতে পারে।
দ্বিতীয় ধাপ:
পাইলস মলত্যাগের পর বাইরে বের হয় এবং নিজে থেকে ভেতরে ঢুকে না। তবে চাপ দিলে ভেতরে ঢুকিয়ে দেওয়া যায়।
এই ধাপে পাইলসের উপসর্গগুলি আরও তীব্র হতে পারে এবং চিকিৎসা প্রয়োজন হতে পারে।
আরো-পড়ুনঃ টাইটান জেল পুরুষের লিঙ্গ ১ থেকে ৩ ইঞ্চি পর্যন্ত বড় ও মোটা করে।
আরোপড়ুনঃলিঙ্গ বড়, মোটা ও দীর্ঘ সময় মিলন করার ঔষধ
তৃতীয় ধাপ:
পাইলস মলত্যাগের পর বাইরে বের হয় এবং নিজে থেকে বা চাপ দিয়ে ভেতরে ঢোকানো যায় না।
এই ধাপে পাইলসের উপসর্গগুলি সবচেয়ে তীব্র হয় এবং চিকিৎসা ছাড়া উপশম হয় না।
পাইলসের চিকিৎসায় ব্যবহৃত ওষুধগুলির মধ্যে রয়েছে:
বেদনানাশক ওষুধ:
পাইলসের ব্যথা উপশম করার জন্য ব্যথানাশক ওষুধ যেমন প্যারাসিটামল, ইবুপ্রোফেন বা অ্যাসিটামিনোফেন ব্যবহার করা যেতে পারে।
এই ওষুধগুলি মস্তিষ্কের ব্যথা সংকেতগুলিকে ব্লক করে কাজ করে।
আরোপড়ুনঃ মেয়েদের ব্রেস্ট বড় করার ঔষধ
আরো পড়ুনঃ মেয়েদের ব্রেস্ট ছোট করার ঔষধ
মল নরম করার ওষুধ:
কোষ্ঠকাঠিন্য পাইলসের একটি সাধারণ কারণ। মল নরম করার ওষুধ, যেমন সোডিয়াম সাইট্রেট বা পটাসিয়াম সাইট্রেট,
মলকে নরম করার মাধ্যমে কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করতে সাহায্য করে। মল নরম হলে মলত্যাগ সহজ হয় এবং পাইলসের চাপ কমে যায়।
স্টেরয়েড ক্রিম বা মলম:
স্টেরয়েড ক্রিম বা মলম প্রদাহ এবং ব্যথা কমাতে সাহায্য করতে পারে। এই ওষুধগুলি মলদ্বারের রক্তনালীগুলিকে সংকুচিত করে কাজ করে।
অ্যান্টিহিস্টামিন:
অ্যান্টিহিস্টামিন রক্তনালীগুলিকে সংকুচিত করে ব্যথা এবং জ্বালাপোড়া কমাতে সাহায্য করতে পারে।
এই ওষুধগুলি মলদ্বারের রক্তনালীগুলি থেকে হিস্টামিন নামক একটি পদার্থের নিঃসরণ বন্ধ করে কাজ করে।
আরোপড়ুনঃলিঙ্গ মোটা ও সেক্স বাড়ানোর-ঔষধ
আরো-পড়ুনঃমেয়েদের সেক্স বাড়ানোর ঔষধ
পাইলসের চিকিৎসায় ব্যবহৃত কিছু আধুনিক চিকিৎসা পদ্ধতির মধ্যে রয়েছে:
রিং লাইগেশন:
এই পদ্ধতিতে মলদ্বারের চারপাশে একটি রাবার রিং লাগানো হয়। এই রিং পাইলসের রক্ত সরবরাহ বন্ধ করে দেয়, ফলে পাইলস ছোট হয়ে যায় এবং মলদ্বারে প্রবেশ করে।
এই পদ্ধতিটি সাধারণত ব্যথাহীন এবং দ্রুত করা যায়।
ইনজেকশন থেরাপি:
এই পদ্ধতিতে মলদ্বারের চারপাশে একটি বিশেষ রাসায়নিক ইনজেকশন দেওয়া হয়।
এই রাসায়নিক পাইলসের রক্তনালীগুলিকে সংকুচিত করে এবং পাইলস ছোট করে দেয়। এই পদ্ধতিটি সাধারণত ব্যথাহীন এবং দ্রুত করা যায়।
আরো-পড়ুনঃযৌনাঙ্গ পিচ্ছিল্য করে দীর্ঘ সময় মিলন করার জেলী
লেজার থেরাপি:
এই পদ্ধতিতে লেজার রশ্মি ব্যবহার করে পাইলস ঝলসে দেওয়া হয়। এতে পাইলস ছোট হয়ে যায় এবং মলদ্বারে প্রবেশ করে।
এই পদ্ধতিটি সাধারণত ব্যথাহীন এবং দ্রুত করা যায়।
পাইলসের চিকিৎসার জন্য কোন পদ্ধতি সবচেয়ে ভাল তা পাইলসের ধরন এবং তীব্রতার উপর নির্ভর করে।
প্রথম ধাপের পাইলসের জন্য সাধারণত ওষুধের চিকিৎসা যথেষ্ট। এই ধাপে ব্যথানাশক, মল নরম করার এবং স্টেরয়েড ক্রিম বা মলম ব্যবহার করা যেতে পারে।
আমাদের থেকে ন্যায্যমূল্যে পণ্য কিনতে ভিজিট করুন roylc.com ওয়েবসাইটে অথবা সরাসরি কিনতে ফোন করুন 01728389485 এই নাম্বারে
Reviews
There are no reviews yet.