Description
পাইলস এর ওষুধ :পাইলস বা অর্শ একটি সাধারণ সমস্যা যা মলদ্বারে রক্তনালীর প্রদাহের কারণে হয়। এটি সাধারণত ব্যথা, রক্তপাত, চুলকানি এবং ফোলাভাব সৃষ্টি করে। পাইলস সাধারণত দুই ধরনের হয়:
পাইলস এর ওষুধ
অভ্যন্তরীণ পাইলস:
আরোপড়ুনঃ ২৫–৩০ মিনিট সহবাস করার উপায় –এখনইকিনুন
আরো–পড়ুনঃ একটানা 25 থেকে 30 মিনিট সহবাস করার ঔষধ।
এই ধরনের পাইলস মলদ্বারের ভিতরে থাকে এবং সাধারণত ব্যথাহীন হয়। তবে, মলত্যাগের সময় এই পাইলস বাইরে বেরিয়ে আসতে পারে এবং ব্যথা, রক্তপাত এবং চুলকানি সৃষ্টি করতে পারে।
বাহ্যিক পাইলস: এই ধরনের পাইলস মলদ্বারের বাইরে থাকে এবং সাধারণত ব্যথাযুক্ত হয়।
পাইলসের চিকিৎসায় বিভিন্ন ধরনের ওষুধ ব্যবহার করা হয়। এই ওষুধগুলি পাইলসের লক্ষণগুলি থেকে মুক্তি দিতে এবং পাইলসের বৃদ্ধি রোধ করতে সাহায্য করে।
পা-ইলসের ওষুধের ধরন
পাইলসের ওষুধগুলি নিম্নলিখিত ধরণের হতে পারে:
আরো-পড়ুনঃ টাইটান জেল পুরুষের লিঙ্গ ১ থেকে ৩ ইঞ্চি পর্যন্ত বড় ও মোটা করে।
আরোপড়ুনঃলিঙ্গ বড়, মোটা ও দীর্ঘ সময় মিলন করার ঔষধ
বেদনানাশক:
এই ওষুধগুলি পাইলসের ব্যথা এবং অস্বস্তি থেকে মুক্তি দিতে সাহায্য করে। উদাহরণস্বরূপ, আইবুপ্রোফেন, অ্যাসপিরিন এবং অ্যাসিটামিনোফেন।
রক্তপাত রোধক:
এই ওষুধগুলি পাইলসের রক্তপাত বন্ধ করতে সাহায্য করে। উদাহরণস্বরূপ, অ্যাসপিরিনের মতো অ্যান্টি-প্লেটলেট ওষুধ এবং হেপারিন বা ওয়াফারিন।
অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি:
এই ওষুধগুলি পাইলসের প্রদাহ কমাতে সাহায্য করে। উদাহরণস্বরূপ, স্টেরয়েড ক্রিম বা মলম।
টোনিং এজেন্ট:
আরোপড়ুনঃ মেয়েদের ব্রেস্ট বড় করার ঔষধ
আরো পড়ুনঃ মেয়েদের ব্রেস্ট ছোট করার ঔষধ
এই ওষুধগুলি মলদ্বার এবং পায়ুপথের রক্তনালীগুলিকে শক্তিশালী করতে সাহায্য করে। উদাহরণস্বরূপ, এসপিরিন এবং হেসপেরিডিন।
পাইলসের ওষুধের ব্যবহার
পাইলসের ওষুধগুলি মলদ্বারে ক্রিম, জেল, ট্যাবলেট বা সাসপেনশন আকারে প্রয়োগ করা যেতে পারে।
ওষুধের সঠিক ডোজ এবং ব্যবহারের সময়কাল একজন ডাক্তারের পরামর্শ অনুসারে নির্ধারণ করা উচিত।
পাইলসের ওষুধের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া
পাইলসের ওষুধের কিছু পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া হতে পারে, যেমন:
আরোপড়ুনঃলিঙ্গ মোটা ও সেক্স বাড়ানোর-ঔষধ
আরো-পড়ুনঃমেয়েদের সেক্স বাড়ানোর ঔষধ
- ত্বকের জ্বালাপোড়া
- চুলকানি
- মলত্যাগের সমস্যা
- মাথাব্যথা
- বমি বমি ভাব
- বমি
- অ্যালার্জিক প্রতিক্রিয়া
পাইলসের অন্যান্য চিকিৎসা পদ্ধতি
পাইলসের লক্ষণগুলি তীব্র হলে বা ওষুধের মাধ্যমে লক্ষণগুলি নিয়ন্ত্রণ করা না গেলে অস্ত্রোপচারের প্রয়োজন হতে পারে। অস্ত্রোপচারের মাধ্যমে পাইলস অপসারণ করা হয়।
পাইলস প্রতিরোধ
পাইলস প্রতিরোধের জন্য নিম্নলিখিত বিষয়গুলি মেনে চলা উচিত:
আরো-পড়ুনঃযৌনাঙ্গ পিচ্ছিল্য করে দীর্ঘ সময় মিলন করার জেলী
- পর্যাপ্ত পরিমাণে তরল পান করুন। তরল পান করলে মল নরম থাকে এবং মলত্যাগ সহজ হয়।
- নিয়মিত ব্যায়াম করুন। ব্যায়াম করলে কোষ্ঠকাঠিন্য প্রতিরোধে সাহায্য করে।
- কোষ্ঠকাঠিন্য প্রতিরোধ করুন। কোষ্ঠকাঠিন্য পাইলসের অন্যতম প্রধান কারণ। কোষ্ঠকাঠিন্য প্রতিরোধের জন্য প্রচুর পরিমাণে তরল পান করুন, নিয়মিত ব্যায়াম করুন এবং ফাইবার সমৃদ্ধ খাবার খান।
- মলত্যাগের সময় জোর দেবেন না। মলত্যাগের সময় জোর দিলে মলদ্বারে চাপ পড়ে এবং পাইলসের ঝুঁকি বাড়ে।
আমাদের থেকে ন্যায্যমূল্যে পণ্য কিনতে ভিজিট করুন roylc.com ওয়েবসাইটে অথবা সরাসরি কিনতে ফোন করুন 01728389485 এই নাম্বারে
Reviews
There are no reviews yet.