Description
কত দিন পর পর বীর্য ফেলা উচিত :বীর্যপাতের ফ্রিকোয়েন্সি একটি ব্যক্তিগত বিষয় যা আপনার স্বাস্থ্য এবং লক্ষ্যগুলির উপর নির্ভর করে। যদি আপনি গর্ভধারণের চেষ্টা করছেন, তাহলে আপনার সঙ্গীর সাথে যৌন মিলনের সময় নিয়মিত বীর্যপাত করা উচিত। প্রতিদিন বা প্রতি দুই দিনে একবার বীর্যপাত করলে গর্ভধারণের সম্ভাবনা সবচেয়ে বেশি থাকে।
কত দিন পর পর বীর্য ফেলা উচিত
আরোপড়ুনঃ ২৫–৩০ মিনিট সহবাস করার উপায় –এখনইকিনুন
আরো–পড়ুনঃ একটানা 25 থেকে 30 মিনিট সহবাস করার ঔষধ।
গর্ভধারণের চেষ্টা না করলে, আপনি বীর্যপাতের ফ্রিকোয়েন্সি কমাতে পারেন। প্রতি সপ্তাহে একবার বা তার কম বীর্যপাত করলে শুক্রাণুর গুণমান উন্নত হতে পারে।
বীর্যপাতের ফ্রিকোয়েন্সি আপনার স্বাস্থ্যের উপরও প্রভাব ফেলতে পারে। প্রতিদিন বা প্রতি দুই দিনে একবার বীর্যপাত করলে প্রোস্টেট ক্যান্সারের ঝুঁকি কমে যেতে পারে।
বীর্যপাতের ফ্রিকোয়েন্সি এবং গর্ভধারণের সম্ভাবনা
আরো-পড়ুনঃ টাইটান জেল পুরুষের লিঙ্গ ১ থেকে ৩ ইঞ্চি পর্যন্ত বড় ও মোটা করে।
আরোপড়ুনঃলিঙ্গ বড়, মোটা ও দীর্ঘ সময় মিলন করার ঔষধ
গর্ভধারণের সম্ভাবনা বীর্যপাতের ফ্রিকোয়েন্সির সাথে সরাসরি সম্পর্কিত। প্রতিদিন বা প্রতি দুই দিনে একবার বীর্যপাত করলে গর্ভধারণের সম্ভাবনা সবচেয়ে বেশি থাকে।
এর কারণ হল নিয়মিত বীর্যপাত করলে শুক্রাণুর সংখ্যা এবং গতিশীলতা বৃদ্ধি পায়।
বীর্যপাতের ফ্রিকোয়েন্সি এবং শুক্রাণুর গুণমান
গবেষণায় দেখা গেছে যে বীর্যপাতের ফ্রিকোয়েন্সি শুক্রাণুর গুণমানকে প্রভাবিত করতে পারে। প্রতিদিন বা প্রতি দুই দিনে একবার বীর্যপাত করলে শুক্রাণুর গুণমান খারাপ হতে পারে।
এর কারণ হল নিয়মিত বীর্যপাত করলে শুক্রাণুগুলির উপর চাপ বৃদ্ধি পায় এবং তারা তাদের গুণমান হারাতে পারে।
আরোপড়ুনঃ মেয়েদের ব্রেস্ট বড় করার ঔষধ
আরো পড়ুনঃ মেয়েদের ব্রেস্ট ছোট করার ঔষধ
বীর্যপাতের ফ্রিকোয়েন্সি এবং প্রোস্টেট ক্যান্সারের ঝুঁকি
গবেষণায় দেখা গেছে যে বীর্যপাতের ফ্রিকোয়েন্সি প্রোস্টেট ক্যান্সারের ঝুঁকি কমাতে পারে। প্রতিদিন বা প্রতি দুই দিনে একবার বীর্যপাত করলে প্রোস্টেট ক্যান্সারের ঝুঁকি কমে যায়।
এর কারণ হল নিয়মিত বীর্যপাত করলে প্রোস্টেট গ্রন্থির তরল প্রবাহ বৃদ্ধি পায় এবং এটি ক্যান্সার কোষের বৃদ্ধি রোধ করতে পারে।
কত দিন পর পর বীর্য ফেলা উচিত তা নির্ভর করে আপনার ব্যক্তিগত চাহিদা এবং লক্ষ্যগুলির উপর। গর্ভধারণের চেষ্টা করছেন না, তাহলে আপনি বীর্যপাতের ফ্রিকোয়েন্সি কমাতে পারেন।
তবে, নিয়মিত বীর্যপাত করলে শুক্রাণুর গুণমান উন্নত হতে পারে এবং প্রোস্টেট ক্যান্সারের ঝুঁকি কমে যেতে পারে।
আরোপড়ুনঃলিঙ্গ মোটা ও সেক্স বাড়ানোর-ঔষধ
আরো-পড়ুনঃমেয়েদের সেক্স বাড়ানোর ঔষধ
আরও বিস্তারিত ব্যাখ্যা
গর্ভধারণের জন্য, বীর্যপাতের ফ্রিকোয়েন্সি যত বেশি হবে, গর্ভধারণের সম্ভাবনা তত বেশি হবে।
এর কারণ হল নিয়মিত বীর্যপাত করলে শুক্রাণুর সংখ্যা এবং গতিশীলতা বৃদ্ধি পায়। শুক্রাণুর সংখ্যা বেশি হলে,
ডিম্বাণুকে নিষিক্ত করার সম্ভাবনা বেশি থাকে। শুক্রাণুর গতি বেশি হলে, ডিম্বাণুর কাছে পৌঁছানোর সম্ভাবনা বেশি থাকে।
শুক্রাণুর গুণমান উন্নত করতে, বীর্যপাতের ফ্রিকোয়েন্সি কমানো যেতে পারে। প্রতি সপ্তাহে একবার বা তার কম বীর্যপাত করলে শুক্রাণুর গুণমান উন্নত হতে পারে।
এর কারণ হল নিয়মিত বীর্যপাত করলে শুক্রাণুগুলির উপর চাপ বৃদ্ধি পায় এবং তারা তাদের গুণমান হারাতে পারে।
আরো-পড়ুনঃযৌনাঙ্গ পিচ্ছিল্য করে দীর্ঘ সময় মিলন করার জেলী
প্রোস্টেট ক্যান্সারের ঝুঁকি কমাতে, নিয়মিত বীর্যপাত করা গুরুত্বপূর্ণ। প্রতিদিন বা প্রতি দুই দিনে একবার বীর্যপাত করলে প্রোস্টেট ক্যান্সারের ঝুঁকি কমে যেতে পারে।
এর কারণ হল নিয়মিত বীর্যপাত করলে প্রোস্টেট গ্রন্থির তরল প্রবাহ বৃদ্ধি পায় ।
আমাদের থেকে ন্যায্যমূল্যে পণ্য কিনতে ভিজিট করুন roylc.com ওয়েবসাইটে অথবা সরাসরি কিনতে ফোন করুন 01728389485 এই নাম্বারে
Reviews
There are no reviews yet.