Description
কত দিন পর বীর্য ফেলা উচিত :বীর্য ফেলার নির্দিষ্ট কোনো দিনক্ষণ নেই। এটি ব্যক্তিগত পছন্দ এবং শারীরিক চাহিদার উপর নির্ভর করে। তবে, সাধারণভাবে বলা যায় যে, সপ্তাহে অন্তত একবার বীর্য ফেলা স্বাস্থ্যের জন্য ভালো।
এটি যৌন স্বাস্থ্যের উন্নতি, মানসিক চাপ কমানো, এবং হৃদরোগ এবং ক্যান্সারের ঝুঁকি কমাতে সাহায্য করে।
কত দিন পর পর বীর্য ফেলা উচিত
কিছু গবেষণায় দেখা গেছে যে, সপ্তাহে ২-৩ বার বীর্য ফেলা পুরুষের প্রজনন স্বাস্থ্যের জন্য সবচেয়ে ভালো। এতে স্পার্ম কাউন্ট এবং গতিশীলতা বৃদ্ধি পায়।
আরোপড়ুনঃ ২৫–৩০ মিনিট সহবাস করার উপায় –এখনইকিনুন
আরো–পড়ুনঃ একটানা 25 থেকে 30 মিনিট সহবাস করার ঔষধ।
তবে, প্রতিদিন বীর্য ফেলা উচিত নয়। কারণ, এতে স্পার্মের গুণমান হ্রাস পেতে পারে।
বীর্য ফেলার ফ্রিকোয়েন্সি নির্ধারণের সময় নিম্নলিখিত বিষয়গুলো বিবেচনা করা উচিত:
বী-র্য ফেলার ফ্রিকোয়েন্সি নির্ধারণের জন্য বিবেচ্য বিষয়গুলো
বীর্য ফেলার ফ্রিকোয়েন্সি নির্ধারণের জন্য নিম্নলিখিত বিষয়গুলো বিবেচনা করা উচিত:
যৌন চাহিদা:
একজন পুরুষের যৌন চাহিদা তার বয়স, স্বাস্থ্য, জীবনযাত্রা, এবং অন্যান্য ব্যক্তিগত বিষয়ের উপর নির্ভর করে।
আরো-পড়ুনঃ টাইটান জেল পুরুষের লিঙ্গ ১ থেকে ৩ ইঞ্চি পর্যন্ত বড় ও মোটা করে।
আরোপড়ুনঃলিঙ্গ বড়, মোটা ও দীর্ঘ সময় মিলন করার ঔষধ
যদি একজন পুরুষের যৌন চাহিদা বেশি থাকে, তাহলে সে সপ্তাহে কয়েকবার বা প্রতিদিন বীর্য ফেলতে চাইতে পারে।
অন্যদিকে, যদি একজন পুরুষের যৌন চাহিদা কম থাকে, তাহলে সে সপ্তাহে একবার বা তার কম বীর্য ফেলতে চাইতে পারে।
স্বাস্থ্যগত অবস্থা:
কিছু শারীরিক সমস্যা, যেমন প্রোস্টেট ক্যান্সার, পুরুষের বীর্য ফেলার ক্ষমতা প্রভাবিত করতে পারে।
যদি একজন পুরুষের কোনো শারীরিক সমস্যা থাকে, তাহলে সে বীর্য ফেলার ফ্রিকোয়েন্সি পরিবর্তন করার প্রয়োজন হতে পারে।
আরোপড়ুনঃ মেয়েদের ব্রেস্ট বড় করার ঔষধ
আরো পড়ুনঃ মেয়েদের ব্রেস্ট ছোট করার ঔষধ
ব্যক্তিগত পছন্দ:
একজন পুরুষের বীর্য ফেলার ফ্রিকোয়েন্সি তার ব্যক্তিগত পছন্দের উপরও নির্ভর করে।
কিছু পুরুষ নিয়মিত বীর্য ফেলার মাধ্যমে যৌন স্বাস্থ্যের উন্নতি করতে চাইতে পারে। অন্যদিকে, কিছু পুরুষ বীর্য ফেলার ফ্রিকোয়েন্সি কমিয়ে মানসিক চাপ কমাতে বা অন্যান্য স্বাস্থ্য সুবিধা পেতে চাইতে পারে।
বীর্য ফেলার ফ্রিকোয়েন্সি এবং স্বাস্থ্যের সুবিধা
বীর্য ফেলার ফ্রিকোয়েন্সি এবং স্বাস্থ্যের সুবিধা সম্পর্কে কিছু গবেষণা রয়েছে। এই গবেষণায় দেখা গেছে যে,
সপ্তাহে অন্তত একবার বীর্য ফেলা পুরুষের জন্য বেশ কিছু স্বাস্থ্য সুবিধা নিয়ে আসতে পারে।
আরোপড়ুনঃলিঙ্গ মোটা ও সেক্স বাড়ানোর-ঔষধ
আরো-পড়ুনঃমেয়েদের সেক্স বাড়ানোর ঔষধ
যৌন স্বাস্থ্যের উন্নতি:
নিয়মিত বীর্য ফেলা পুরুষের প্রজনন স্বাস্থ্যের উন্নতি করতে পারে। এতে স্পার্ম কাউন্ট এবং গতিশীলতা বৃদ্ধি পায়, যা গর্ভধারণের সম্ভাবনা বাড়ায়।
মানসিক চাপ কমানো:
বীর্য ফেলা মানসিক চাপ কমাতে সাহায্য করতে পারে। এতে টেস্টোস্টেরনের মাত্রা বৃদ্ধি পায়, যা মানসিক অবস্থার উন্নতি করতে পারে।
হৃদরোগ এবং ক্যান্সারের ঝুঁকি কমানো:
কিছু গবেষণায় দেখা গেছে যে, নিয়মিত বীর্য ফেলা হৃদরোগ এবং ক্যান্সারের ঝুঁকি কমাতে সাহায্য করতে পারে।
আরো-পড়ুনঃযৌনাঙ্গ পিচ্ছিল্য করে দীর্ঘ সময় মিলন করার জেলী
তবে, এই বিষয়ে আরও গবেষণার প্রয়োজন রয়েছে।
বীর্য ফেলার ফ্রিকোয়েন্সি এবং নেতিবাচক প্রভাব
বীর্য ফেলার ফ্রিকোয়েন্সি বেশি হলে কিছু নেতিবাচক প্রভাবও হতে পারে। যেমন:
স্পার্মের গুণমান হ্রাস:
প্রতিদিন বীর্য ফেলা স্পার্মের গুণমান হ্রাস করতে পারে। এতে স্পার্মের আকার, আকৃতি, এবং গতিশীলতা কমে যেতে পারে।
ইনফেকশনের ঝুঁকি বৃদ্ধি:
আরোপড়ুনঃ ২৫–৩০ মিনিট সহবাস করার উপায় –এখনইকিনুন
আরো–পড়ুনঃ একটানা 25 থেকে 30 মিনিট সহবাস করার ঔষধ।
বীর্য ফেলার পর যদি যৌনাঙ্গ পরিষ্কার না করা হয়, তাহলে মূত্রনালীর সংক্রমণ (ইউটিআই) বা অন্যান্য ইনফেকশনের ঝুঁকি বৃদ্ধি পেতে পারে।
উপসংহার
বীর্য ফেলার ফ্রিকোয়েন্সি নির্ধারণের সময় উপরোক্ত বিষয়গুলো বিবেচনা করা উচিত। যদি আপনি বীর্য ফেলার ফ্রিকোয়েন্সি নিয়ে চিন্তিত হন, তাহলে একজন ডাক্তারের সাথে পরামর্শ করা উচিত।
আমাদের থেকে ন্যায্যমূল্যে পণ্য কিনতে ভিজিট করুন roylc.com ওয়েবসাইটে অথবা সরাসরি কিনতে ফোন করুন 01728389485 এই নাম্বারে
Reviews
There are no reviews yet.