Description
গর্ভবতী হওয়ার কতদিন পর বমি হয় :গর্ভবতী হওয়ার সাধারণত ৪ থেকে ৬ সপ্তাহ পর বমি হয়। তবে কিছু কিছু ক্ষেত্রে গর্ভধারণের প্রথম সপ্তাহেই বমি হতে পারে। আবার অনেকের ক্ষেত্রে গর্ভধারণের ১২ সপ্তাহ পরও বমি হতে পারে।
বমি হওয়ার তীব্রতাও একজন থেকে অন্যজনের মধ্যে ভিন্ন হতে পারে। কিছু কিছু ক্ষেত্রে বমি এতটাই তীব্র হতে পারে যে তা পানিশূন্যতার কারণ হতে পারে।
গর্ভবতী হওয়ার কতদিন পর বমি হয়
গর্ভাবস্থায় বমি হওয়ার কারণ
আরোপড়ুনঃ ২৫–৩০ মিনিট সহবাস করার উপায় –এখনইকিনুন
আরো–পড়ুনঃ একটানা 25 থেকে 30 মিনিট সহবাস করার ঔষধ।
গর্ভাবস্থায় বমি হওয়ার প্রধান কারণ হলো শরীরে হরমোনের পরিবর্তন। গর্ভধারণের প্রথম দিকে শরীরে প্রোজেস্টেরন হরমোনের মাত্রা বৃদ্ধি পায়।
এই হরমোন পেটের পেশীকে শিথিল করে দেয়, যার ফলে খাদ্য হজম হতে সমস্যা হয় এবং বমি হতে পারে।
এছাড়াও, গর্ভধারণের প্রথম দিকে শরীরে রক্তের পরিমাণ বৃদ্ধি পায়। এর ফলে শরীরে বিষাক্ত পদার্থের পরিমাণ বেড়ে যায়, যা বমি হওয়ার কারণ হতে পারে।
গর্ভাবস্থায় বমি হওয়ার লক্ষণ
গর্ভাবস্থায় বমি হওয়ার প্রধান লক্ষণ হলো বমি বমি ভাব এবং বমি। তবে কিছু কিছু ক্ষেত্রে অন্যান্য লক্ষণও দেখা দিতে পারে, যেমন:
- মাথা ঘোরা
- ক্লান্তি
- মুখ শুকিয়ে যাওয়া
- ঝিমুনি
- ক্ষুধামন্দা
- ওজন কমে যাওয়া
আরো-পড়ুনঃ টাইটান জেল পুরুষের লিঙ্গ ১ থেকে ৩ ইঞ্চি পর্যন্ত বড় ও মোটা করে।
আরোপড়ুনঃলিঙ্গ বড়, মোটা ও দীর্ঘ সময় মিলন করার ঔষধ
গর্ভাবস্থায় বমি হওয়ার চিকিৎসা
গর্ভাবস্থায় বমি হওয়ার জন্য সাধারণত কোনো চিকিৎসার প্রয়োজন হয় না। কারণ বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই বমি হওয়া নিজে থেকেই কমে যায়।
তবে কিছু কিছু ক্ষেত্রে বমি এতটাই তীব্র হতে পারে যে তা পানিশূন্যতার কারণ হতে পারে। এক্ষেত্রে চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া জরুরি।
গর্ভাবস্থায় বমি হওয়া থেকে বাঁচার উপায়
গর্ভাবস্থায় বমি হওয়া থেকে বাঁচার জন্য কিছু উপায় অবলম্বন করা যেতে পারে, যেমন:
- অল্প অল্প করে ঘন ঘন খাবার খাওয়া।
- ভাজাপোড়া, মসলাদার, টক বা অতিরিক্ত মিষ্টি খাবার এড়িয়ে চলা।
- ঠান্ডা পানীয় পান করা।
- লেবুর শরবত, পুদিনা চা বা গ্রিন টি পান করা।
- নিয়মিত ব্যায়াম করা।
- মানসিক চাপ কম রাখা।
আরোপড়ুনঃ মেয়েদের ব্রেস্ট বড় করার ঔষধ
আরো পড়ুনঃ মেয়েদের ব্রেস্ট ছোট করার ঔষধ
গর্ভাবস্থায় বমি হওয়ার ক্ষেত্রে সাবধানতা
গর্ভাবস্থায় বমি হওয়ার ক্ষেত্রে কিছু সাবধানতা অবলম্বন করা জরুরি, যেমন:
- বমি হওয়ার কারণে পানিশূন্যতা দেখা দিলে দ্রুত চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া।
- বমি হওয়ার কারণে শরীরে লবণের ঘাটতি দেখা দিলে লবণপানি পান করা।
- বমি হওয়ার কারণে খাবার গ্রহণে অনীহা দেখা দিলে পুষ্টিকর খাবার গ্রহণের চেষ্টা করা।
আরও বিস্তারিত ব্যাখ্যা
গর্ভধারণের প্রথম দিকে শরীরে প্রোজেস্টেরন হরমোনের মাত্রা বৃদ্ধি পায়। এই হরমোন পেটের পেশীকে শিথিল করে দেয়, যার ফলে খাদ্য হজম হতে সমস্যা হয়।
আরোপড়ুনঃলিঙ্গ মোটা ও সেক্স বাড়ানোর-ঔষধ
আরো-পড়ুনঃমেয়েদের সেক্স বাড়ানোর ঔষধ
এর ফলে খাবার থেকে উপাদান শোষণ হতে পারে না, যা বমি হওয়ার কারণ হতে পারে। এছাড়াও, গর্ভধারণের প্রথম দিকে শরীরে রক্তের পরিমাণ বৃদ্ধি পায়।
এর ফলে শরীরে বিষাক্ত পদার্থের পরিমাণ বেড়ে যায়, যা বমি হওয়ার কারণ হতে পারে।
আরও উদাহরণ
আরো-পড়ুনঃযৌনাঙ্গ পিচ্ছিল্য করে দীর্ঘ সময় মিলন করার জেলী
গর্ভবতী মহিলাদের মধ্যে বমি হওয়ার তীব্রতা বিভিন্ন রকম হতে পারে। কিছু কিছু ক্ষেত্রে বমি এতটাই তীব্র হতে পারে যে মহিলারা ঘন ঘন বমি করেন, এমনকি খাবার খেতে পারেন না।
এক্ষেত্রে মহিলারা পানিশূন্যতা, ওজন কমে যাওয়া, এমনকি শরীরের ইলেকট্রোলাইট
আমাদের থেকে ন্যায্যমূল্যে পণ্য কিনতে ভিজিট করুন roylc.com ওয়েবসাইটে অথবা সরাসরি কিনতে ফোন করুন 01728389485 এই নাম্বারে
Reviews
There are no reviews yet.