Description
গর্ভবতী হওয়ার কতদিন পর মাসিক বন্ধ হয় :গর্ভবতী হওয়ার কতদিন পর মাসিক বন্ধ হয়, তা নির্ভর করে মাসিক চক্রের দৈর্ঘ্যের উপর। সাধারণত, মাসিক চক্রের দৈর্ঘ্য ২৮ দিন। এই ক্ষেত্রে, ডিম্বস্ফোটন সাধারণত চক্রের ১৪তম দিনে হয়।
ডিম্বস্ফোটনের পর, ডিম্বাণু ফ্যালোপিয়ান টিউবে প্রায় ২৪ ঘন্টা বেঁচে থাকে। এই সময়ের মধ্যে যদি ডিম্বাণু শুক্রাণুর সাথে মিলিত হয়, তাহলে গর্ভধারণ ঘটে।
গর্ভবতী হওয়ার কতদিন পর মাসিক বন্ধ হয়
গর্ভধারণের পর, শরীরে হরমোনের পরিবর্তনের ফলে মাসিক বন্ধ হয়ে যায়। এই হরমোনগুলো হল প্রজেস্টেরন এবং হিউম্যান কর্টিকোট্রপিন (hCG)।
আরোপড়ুনঃ ২৫–৩০ মিনিট সহবাস করার উপায় –এখনইকিনুন
আরো–পড়ুনঃ একটানা 25 থেকে 30 মিনিট সহবাস করার ঔষধ।
প্রজেস্টেরন ডিম্বাশয় থেকে ডিম্বাণু নিঃসরণের পর জরায়ুর অভ্যন্তরীণ স্তরকে ঘন করে তোলে। এই স্তরটি ভ্রূণকে ধারণ করার জন্য প্রস্তুত হয়।
hCG হল একটি হরমোন যা গর্ভধারণের পর ডিম্বাশয় থেকে নিঃসৃত হয়। এই হরমোনটি প্রস্রাব এবং রক্তের মাধ্যমে শরীর থেকে বের হয়।
গর্ভধারণের পর প্রজেস্টেরন এবং hCG-এর মাত্রা ধীরে ধীরে বৃদ্ধি পায়। এই হরমোনগুলোর মাত্রা বৃদ্ধির ফলে মাসিক বন্ধ হয়ে যায়।
মাসিক বন্ধ হওয়ার লক্ষণ
গর্ভধারণের পর মাসিক বন্ধ হওয়ার পাশাপাশি আরও কিছু লক্ষণ দেখা দিতে পারে। এই লক্ষণগুলো হল:
আরো-পড়ুনঃ টাইটান জেল পুরুষের লিঙ্গ ১ থেকে ৩ ইঞ্চি পর্যন্ত বড় ও মোটা করে।
আরোপড়ুনঃলিঙ্গ বড়, মোটা ও দীর্ঘ সময় মিলন করার ঔষধ
- স্তনে কোমলতা বা ভারি ভাব
- বমি বমি ভাব বা বমি
- মাথা ঘোরা
- তলপেটে ব্যথা
- অতিরিক্ত ঘুম পাওয়া
- প্রস্রাব করার ইচ্ছা বেশি হওয়া
এই লক্ষণগুলো সবসময় গর্ভধারণের লক্ষণ নয়। তবে, যদি আপনার এই লক্ষণগুলির মধ্যে কয়েকটি দেখা দেয়, তাহলে আপনি প্রেগন্যান্সি টেস্ট করে নিশ্চিত হতে পারেন।
আরোপড়ুনঃ মেয়েদের ব্রেস্ট বড় করার ঔষধ
আরো পড়ুনঃ মেয়েদের ব্রেস্ট ছোট করার ঔষধ
গর্ভধারণের অন্যান্য লক্ষণ
মাসিক বন্ধ হওয়ার পাশাপাশি গর্ভধারণের আরও কিছু লক্ষণ রয়েছে। এই লক্ষণগুলো হল:
- খাবারে অরুচি
- খাবার বা গন্ধের প্রতি অতিরিক্ত সংবেদনশীলতা
- ত্বকে দাগ বা র্যাশ দেখা দেওয়া
- চুলের গোড়ায় শুষ্কতা বা চুলকানি
- মুখের মধ্যে র্যাশ বা ঘা দেখা দেওয়া
- সানস্ক্রিন ব্যবহার করলেও ত্বক লাল হয়ে যাওয়া
- হৃদস্পন্দন বেড়ে যাওয়া
- শ্বাসকষ্ট হওয়া
- প্রস্রাব করার সময় জ্বালাপোড়া
- পায়ে ফোলাভাব
আরোপড়ুনঃলিঙ্গ মোটা ও সেক্স বাড়ানোর-ঔষধ
আরো-পড়ুনঃমেয়েদের সেক্স বাড়ানোর ঔষধ
এই লক্ষণগুলো সাধারণত গর্ভধারণের প্রথম দিকে দেখা দেয়। তবে, কিছু ক্ষেত্রে এগুলো গর্ভধারণের পরের দিকেও দেখা দিতে পারে।
গর্ভধারণ নিশ্চিত করার উপায়
যদি আপনি মনে করেন যে আপনি গর্ভবতী হতে পারেন, তাহলে আপনি প্রেগন্যান্সি টেস্ট করে নিশ্চিত করতে পারেন।
প্রেগন্যান্সি টেস্টের জন্য আপনি প্রস্রাব বা রক্তের নমুনা দিতে পারেন। প্রস্রাবের মাধ্যমে প্রেগন্যান্সি টেস্ট সাধারণত গর্ভধারণের পর ৭ থেকে ১৪ দিনের মধ্যে করা যায়।
রক্তের মাধ্যমে প্রেগন্যান্সি টেস্ট সাধারণত গর্ভধারণের পর ২ থেকে ৩ দিনের মধ্যে করা যায়।
উপসংহার
আরো-পড়ুনঃযৌনাঙ্গ পিচ্ছিল্য করে দীর্ঘ সময় মিলন করার জেলী
গর্ভবতী হওয়ার কতদিন পর মাসিক বন্ধ হয়, তা নির্ভর করে মাসিক চক্রের দৈর্ঘ্যের উপর।
সাধারণত, মাসিক চক্রের দৈর্ঘ্য ২৮ দিন হলে ডিম্বস্ফোটন ১৪তম দিনে হয় এবং গর্ভধারণের পর ৭ থেকে ১৪ দিনের মধ্যে মাসিক বন্ধ হয়ে যায়।
তবে, এই সময়সীমা কিছুটা কম বা বেশি হতে পারে।
Reviews
There are no reviews yet.