Description
পাইলস হলে কি মানুষ মারা যায় :পাইলস হলো পায়ুপথের ভেতর বা বাইরে রক্তবাহী শিরার প্রসারণ। এটি একটি সাধারণ সমস্যা যা যেকোনো বয়সের মানুষের হতে পারে। তবে, ৩০ থেকে ৫০ বছর বয়সীদের মধ্যে এটি সবচেয়ে বেশি দেখা যায়।
পাইলসের সঠিক কারণ এখনও জানা যায়নি।
পাইলস হলে কি মানুষ মারা যায়
তবে, কিছু কারণ রয়েছে যা পাইলসের ঝুঁকি বাড়ায়, যেমন:
আরোপড়ুনঃ ২৫–৩০ মিনিট সহবাস করার উপায় –এখনইকিনুন
আরো–পড়ুনঃ একটানা 25 থেকে 30 মিনিট সহবাস করার ঔষধ।
- কোষ্ঠকাঠিন্য
- দীর্ঘ সময় ধরে বসে থাকা
- ভারী জিনিস তোলা
- গর্ভধারণ
- বয়স
পাইলসের লক্ষণগুলো হলো:
- রক্তপাত: পাইলসের সবচেয়ে সাধারণ লক্ষণ হলো রক্তপাত। এই রক্তপাত সাধারণত হালকা হয় এবং পায়খানার সাথে মিশে যায়।
তবে, কখনও কখনও রক্তপাত বেশি হতে পারে এবং পায়খানার বাইরেও বেরিয়ে আসতে পারে।
আরো-পড়ুনঃ টাইটান জেল পুরুষের লিঙ্গ ১ থেকে ৩ ইঞ্চি পর্যন্ত বড় ও মোটা করে।
আরোপড়ুনঃলিঙ্গ বড়, মোটা ও দীর্ঘ সময় মিলন করার ঔষধ
- ব্যথা: পাইলস ব্যথার কারণ হতে পারে। এই ব্যথা সাধারণত পায়খানার সময় বা পরে হয়।
- চুলকানি: পাইলস চুলকানির কারণ হতে পারে। এই চুলকানি সাধারণত পায়ুপথের চারপাশে হয়।
- ফুলে যাওয়া: পাইলস ফুলে যেতে পারে। এই ফোলাভাব সাধারণত পায়ুপথের চারপাশে হয়।
পাইলস সাধারণত গুরুতর নয় এবং চিকিৎসা ছাড়াই সেরে যায়।
তবে, কিছু ক্ষেত্রে পাইলস জটিলতা সৃষ্টি করতে পারে, যেমন:
- রক্তপাত বন্ধ না হওয়া
- রক্ত জমাট বাঁধা
- পাইলস ছিঁড়ে যাওয়া
- পাইলস প্রোলাপস (পায়ুপথের বাইরে বেরিয়ে আসা)
আরোপড়ুনঃ মেয়েদের ব্রেস্ট বড় করার ঔষধ
আরো পড়ুনঃ মেয়েদের ব্রেস্ট ছোট করার ঔষধ
এই জটিলতাগুলো হলে সার্জারি বা অস্ত্রোপচারের প্রয়োজন হতে পারে। তবে, সাধারণত পাইলসের জটিলতা খুব কম দেখা যায়।
পাইলসের চিকিৎসার লক্ষ্য হলো ব্যথা এবং রক্তপাত কমানো এবং জটিলতা প্রতিরোধ করা। চিকিৎসার ধরন পাইলসের তীব্রতা এবং লক্ষণগুলোর উপর নির্ভর করে।
পাইলসের চিকিৎসার কিছু পদ্ধতি হলো:
ওষুধ: ওষুধ পাইলসের লক্ষণগুলো কমাতে সাহায্য করতে পারে। ওষুধের মধ্যে রয়েছে:
- ব্যথানাশক
- মল নরম করার ওষুধ
- রক্তপাত বন্ধ করার ওষুধ
আরোপড়ুনঃলিঙ্গ মোটা ও সেক্স বাড়ানোর-ঔষধ
আরো-পড়ুনঃমেয়েদের সেক্স বাড়ানোর ঔষধ
ফিজিক্যাল থেরাপি: ফিজিক্যাল থেরাপি পাইলস থেকে রক্তপাত বন্ধ করতে সাহায্য করতে পারে। এই থেরাপির মধ্যে রয়েছে:
বাথ: হালকা গরম পানিতে বাথ পাইলসের ব্যথা এবং ফোলাভাব কমাতে সাহায্য করতে পারে।
ব্যায়াম: ব্যায়াম কোষ্ঠকাঠিন্য কমাতে সাহায্য করতে পারে, যা পাইলসের ঝুঁকি কমাতে সাহায্য করে।
সার্জারি: সার্জারি পাইলসের একটি স্থায়ী সমাধান হতে পারে। সার্জারির মধ্যে রয়েছে:
ইন্টারনাল হেমোরেকটমি: এই সার্জারিতে ভেতরের পাইলসগুলি সরিয়ে ফেলা হয়।
এক্সটারনাল হেমোরেকটমি: এই সার্জারিতে বাইরের পাইলসগুলি সরিয়ে ফেলা হয়।
আরো-পড়ুনঃযৌনাঙ্গ পিচ্ছিল্য করে দীর্ঘ সময় মিলন করার জেলী
রিগ্রেশন থেরাপি: এই সার্জারিতে পাইলসগুলিকে তাদের প্রাকৃতিক অবস্থায় ফিরিয়ে আনা হয়।
পাইলসের প্রতিরোধের জন্য কিছু পদক্ষেপ নেওয়া যেতে পারে, যেমন:
- প্রচুর পরিমাণে তরল পান করুন
- ফাইবারযুক্ত খাবার খান
- নিয়মিত ব্যায়াম করুন
- কোষ্ঠকাঠিন্য এড়িয়ে চলুন
- ভারী জিনিস তোলার সময় সতর্ক থাকুন
পাইলস হলে দ্রুত চিকিৎসা নেওয়া জরুরি। তবে, এটি মারাত্মক কোনো রোগ নয়।
আমাদের থেকে ন্যায্যমূল্যে পণ্য কিনতে ভিজিট করুন roylc.com ওয়েবসাইটে অথবা সরাসরি কিনতে ফোন করুন 01728389485 এই নাম্বারে
Reviews
There are no reviews yet.