অবিবাহিত মেয়েদের মাসিক বন্ধ হওয়ার কারণ

অবিবাহিত মেয়েদের মাসিক বন্ধ হওয়ার কারণ :সাধারণত ১২ থেকে ১৩ বছর বয়সে মেয়েদের মাসিক শুরু হয় এবং ৪৫ থেকে ৫৫ বছর বয়সে মেনোপজের মাধ্যমে মাসিক বন্ধ হয়ে যায়। তবে, অবিবাহিত মেয়েদের মাসিক বন্ধ হয়ে যাওয়ার কিছু কারণ রয়েছে।

অবিবাহিত মেয়েদের মাসিক বন্ধ হওয়ার কারণ

অ-বিবাহিত মেয়েদের মাসিক বন্ধ হওয়ার অনেক কারণ রয়েছে। এর মধ্যে কিছু কারণ স্বাভাবিক এবং কিছু কারণ অস্বাভাবিক।

আরোপড়ুনঃ ২৫–৩০ মিনিট সহবাস করার উপায় –এখনইকিনুন

আরো–পড়ুনঃ একটানা 25 থেকে 30 মিনিট সহবাস করার ঔষধ।

হরমোনের ভারসাম্যহীনতা:

মাসিক নিয়ন্ত্রণে হরমোন গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। হরমোনের ভারসাম্যহীনতা মাসিক বন্ধ হওয়ার একটি সাধারণ কারণ।

পলিসিস্টিক ওভারি সিনড্রোম (পিসিওএস) হল একটি হরমোনজনিত ব্যাধি যা অবিবাহিত মেয়েদের মধ্যে মাসিক বন্ধ হওয়ার সবচেয়ে সাধারণ কারণ।

পিসিওএস-এর লক্ষণগুলির মধ্যে রয়েছে অনিয়মিত মাসিক, মুখের লোম বৃদ্ধি, ওজন বৃদ্ধি এবং ত্বকের সমস্যা।

রক্তশূন্যতা:

আরো-পড়ুনঃ টাইটান জেল পুরুষের লিঙ্গ ১ থেকে ৩ ইঞ্চি পর্যন্ত বড় ও মোটা করে।

আরোপড়ুনঃলিঙ্গ বড়, মোটা ও দীর্ঘ সময় মিলন করার ঔষধ

রক্তশূন্যতা মাসিক বন্ধ হওয়ার একটি সম্ভাব্য কারণ। রক্তশূন্যতা হলে শরীরে পর্যাপ্ত পরিমাণে অক্সিজেন পৌঁছাতে পারে না, যা মাসিক বন্ধ হওয়ার দিকে নিয়ে যেতে পারে।

অন্যান্য স্বাস্থ্য সমস্যা: কিছু অন্যান্য স্বাস্থ্য সমস্যাও মাসিক বন্ধ হওয়ার কারণ হতে পারে। এর মধ্যে রয়েছে:

• ক্যান্সার
• থাইরয়েড সমস্যা
• অ্যাড্রিনাল সমস্যা
• দীর্ঘস্থায়ী রোগ
• অস্ত্রোপচার

মেনোপজ:

মেনোপজ হলো নারীদের প্রজননক্ষমতার শেষ সময়। সাধারণত ৪৫ থেকে ৫৫ বছর বয়সে নারীদের মেনোপজ হয়।

মেনোপজের সময় হরমোনের মাত্রা কমতে থাকে, যার ফলে মাসিক বন্ধ হয়ে যায়।

আরোপড়ুনঃ মেয়েদের ব্রেস্ট বড় করার ঔষধ

আরো পড়ুনঃ মেয়েদের ব্রেস্ট ছোট করার ঔষধ

স্তন্যদান:

স্তন্যদানের সময়ও নারীদের মাসিক বন্ধ হয়ে যেতে পারে। স্তন্যদানের সময় শরীরে প্রোজেস্টেরনের মাত্রা কমে যায়, যার ফলে মাসিক বন্ধ হয়ে যায়।

অতিরিক্ত ওজন বা কম ওজন:

অতিরিক্ত ওজন বা কম ওজনের কারণেও নারীদের মাসিক বন্ধ হয়ে যেতে পারে। অতিরিক্ত ওজনের কারণে শরীরে ইস্ট্রোজেনের মাত্রা কমে যায়,

যার ফলে মাসিক বন্ধ হয়ে যায়। অন্যদিকে, কম ওজনের কারণে শরীরে প্রোজেস্টেরনের মাত্রা কমে যায়, যার ফলে মাসিক বন্ধ হয়ে যায়।

স্ট্রেস: স্ট্রেসের কারণেও নারীদের মাসিক বন্ধ হয়ে যেতে পারে। স্ট্রেসের কারণে শরীরে হরমোনের মাত্রা পরিবর্তিত হতে পারে, যার ফলে মাসিক বন্ধ হয়ে যায়।

আরোপড়ুনঃলিঙ্গ মোটা ও সেক্স বাড়ানোর-ঔষধ

আরো-পড়ুনঃমেয়েদের সেক্স বাড়ানোর ঔষধ

অস্বাভাবিক কারণ

পলিসিস্টিক ওভারি সিনড্রোম (PCOS):

PCOS হলো একটি হরমোনের সমস্যা। PCOS-এর কারণে নারীদের শরীরে অত্যধিক অ্যান্ড্রোজেন হরমোন তৈরি হয়।

অ্যান্ড্রোজেন হরমোনের প্রভাবে ডিম্বাশয়ের সিস্ট তৈরি হয় এবং ডিম্বাণু পরিপক্ব হতে পারে না। ফলে মাসিক বন্ধ হয়ে যেতে পারে।

অন্তঃসত্ত্বা: অন্তঃসত্ত্বা হলেও নারীদের মাসিক বন্ধ হয়ে যেতে পারে। তবে, অন্তঃসত্ত্বার ক্ষেত্রে সাধারণত মাসিক বন্ধ হওয়ার সাথে সাথে অন্যান্য লক্ষণ,

যেমন বমি বমি ভাব, বমি, পেটে ব্যথা ইত্যাদি দেখা দেয়।

জরায়ুর সমস্যা:

জরায়ুর সমস্যা, যেমন জরায়ুর আঠালো, জরায়ুর টিউমার, জরায়ুর ক্যান্সার ইত্যাদির কারণেও মাসিক বন্ধ হয়ে যেতে পারে।

আরোপড়ুনঃমোটা হওয়ার ঔষধ

আরো-পড়ুনঃযৌনাঙ্গ পিচ্ছিল্য করে দীর্ঘ সময় মিলন করার জেলী

ওভারি বা হাইপোথ্যালামাসের সমস্যা:

ওভারি বা হাইপোথ্যালামাসের সমস্যার কারণেও মাসিক বন্ধ হয়ে যেতে পারে। ওভারি হলো ডিম্বাশয় এবং হাইপোথ্যালামাস হলো মস্তিষ্কের একটি অংশ, যা হরমোনের নিঃসরণ নিয়ন্ত্রণ করে।

অবিবাহিত মেয়েদের মাসিক বন্ধ হওয়ার কারণ নির্ণয়ের জন্য একজন ডাক্তারের সাথে পরামর্শ করা উচিত।

ডাক্তার রোগীর লক্ষণ, ইতিহাস এবং শারীরিক পরীক্ষার মাধ্যমে কারণ নির্ণয় করতে পারবেন।

অবিবাহিত মেয়েদের মাসিক বন্ধ হওয়ার চিকিৎসা

অবিবাহিত মেয়েদের মাসিক বন্ধ হওয়ার কারণ নির্ভর করে চিকিৎসার ধরন।

• মেনোপজ বা স্তন্যদানের কারণে মাসিক বন্ধ হলে চিকিৎসার প্রয়োজন হয় না।

আমাদের থেকে ন্যায্যমূল্যে পণ্য কিনতে ভিজিট করুন  roylc.com   ওয়েবসাইটে অথবা সরাসরি কিনতে ফোন করুন 01728389485 এই নাম্বারে

• অতিরিক্ত ওজন বা কম ওজনের কারণে মাসিক বন্ধ হলে ওজন নিয়ন্ত্রণের মাধ্যমে মাসিক শুরু হতে পারে।
• স্ট্রেসের কারণে মাসিক বন্ধ হলে স্ট্রেস ম্যানেজমেন্টের মাধ্যমে মাসিক শুরু হতে পারে।
• PCOS-এর কারণে মাসিক বন্ধ হলে ওষুধ বা সার্জারির মাধ্যমে মাসিক শুরু হতে পারে।
• অন্তঃসত্ত্বার কারণে মাসিক বন্ধ হলে সন্তান প্রসবের মাধ্যমে মাসিক শুরু হবে।
• জরায়ুর সমস্যার কারণে মাসিক বন্ধ হলে জরায়ুর সমস্যার চিকিৎসার মাধ্যমে মাসিক শুরু হতে পারে।
• ওভারি বা হাইপোথ্যালামাসের সমস্যার কারণে মাসিক বন্ধ হলে সেই সমস্যার চিকিৎসার মাধ্যমে মাসিক শুরু হতে পারে।