প্রথমবার গর্ভবতী হওয়ার লক্ষণ -প্রথমবার গর্ভবতীর লক্ষণ কি?

-প্রথমবার গর্ভবতী হওয়ার লক্ষণ :প্রথমবার গর্ভবতী হওয়ার লক্ষণগুলি ব্যক্তিভেদে পরিবর্তিত হয়। কিছু মহিলা প্রথম থেকেই লক্ষণগুলি অনুভব করতে শুরু করেন, অন্যরা কয়েক সপ্তাহ বা এমনকি মাস পরেও লক্ষণগুলি অনুভব করতে শুরু করেন।

প্রথমবার গর্ভবতী হওয়ার লক্ষণ

সাধারণ লক্ষণগুলির মধ্যে রয়েছে:

যোনিপথ দিয়ে হালকা রক্তপাত:

আরোপড়ুনঃ ২৫–৩০ মিনিট সহবাস করার উপায় –এখনইকিনুন

আরো–পড়ুনঃ একটানা 25 থেকে 30 মিনিট সহবাস করার ঔষধ।

এই রক্তপাতটি “ইমপ্লান্টেশন রক্তপাত” নামে পরিচিত এবং এটি সাধারণত গর্ভধারণের প্রায় 6-12 দিন পরে ঘটে।

এটি একটি ইঙ্গিত হতে পারে যে ভ্রূণ জরায়ুর দেয়ালে সংযুক্ত হয়েছে।

ইমপ্লান্টেশন রক্তপাতের বিস্তারিত ব্যাখ্যা:

ইমপ্লান্টেশন রক্তপাত সাধারণত হালকা এবং ক্ষণস্থায়ী হয়। এটি সাধারণত যোনিপথ দিয়ে হালকা বাদামী বা লাল রঙের রক্তপাত হিসাবে প্রকাশ পায়।

রক্তপাতটি সাধারণত কয়েক ঘন্টা বা কয়েক দিন স্থায়ী হয়।

ইমপ্লান্টেশন রক্তপাতের কারণ হল ভ্রূণ জরায়ুর দেয়ালে সংযুক্ত হওয়ার সময় রক্তনালীগুলি ছিঁড়ে যাওয়া। এই রক্তনালীগুলি সাধারণত ক্ষুদ্র হয় এবং তাই রক্তপাতটি সাধারণত হালকা হয়।

আরো-পড়ুনঃ টাইটান জেল পুরুষের লিঙ্গ ১ থেকে ৩ ইঞ্চি পর্যন্ত বড় ও মোটা করে।

আরোপড়ুনঃলিঙ্গ বড়, মোটা ও দীর্ঘ সময় মিলন করার ঔষধ

বমি বমি ভাব এবং বমি:

ব-মি বমি ভাব এবং বমি গর্ভধারণের সবচেয়ে সাধারণ লক্ষণ। এটি সাধারণত গর্ভধারণের 6-8 সপ্তাহের মধ্যে শুরু হয় এবং 12-14 সপ্তাহের মধ্যে হ্রাস পেতে শুরু করে।

বমি বমি ভাব এবং বমির বিস্তারিত ব্যাখ্যা:

ব-মি বমি ভাব এবং বমি সাধারণত সকালে ঘটে, তবে এটি সারা দিন যেকোনো সময় ঘটতে পারে।

বমি বমি ভাব এবং বমি খুব ক্লান্তিকর হতে পারে এবং এটি খাওয়া, পান করা এবং এমনকি ঘুমানো কঠিন করে তুলতে পারে।

ব-মি বমি ভাব এবং বমির কারণ হল হরমোন হিউম্যান কর্টিসোন গনাডোট্রপিন (HCG) এর বৃদ্ধি।

HCG হল একটি হরমোন যা গর্ভধারণের পরে জরায়ু দ্বারা উত্পাদিত হয়।

স্তনে ব্যথা:

স্তনগুলি সাধারণত গর্ভধারণের প্রথম দিকে আরও সংবেদনশীল এবং শক্ত হয়ে ওঠে। স্তনের বোঁটাগুলিও গাঢ় এবং বড় হয়ে যেতে পারে।

আরোপড়ুনঃ মেয়েদের ব্রেস্ট বড় করার ঔষধ

আরো পড়ুনঃ মেয়েদের ব্রেস্ট ছোট করার ঔষধ

স্তনে ব্যথার বিস্তারিত ব্যাখ্যা:

স্ত-নে ব্যথা সাধারণত গর্ভধারণের 4-6 সপ্তাহের মধ্যে শুরু হয়। এটি সাধারণত স্তনের বোঁটা এবং areola (স্তনের ত্বকের গাঢ় অংশ) এর চারপাশে অনুভূত হয়।

স্ত-নে ব্যথা কখনও কখনও স্তনের মধ্যে বা স্তনের উপরে অনুভূত হতে পারে।

স্তনে ব্যথার কারণ হল হরমোন প্রোজেস্টেরনের বৃদ্ধি। প্রোজেস্টেরন হল একটি হরমোন যা গর্ভধারণের সময় স্তনের বৃদ্ধি এবং বিকাশের জন্য দায়ী।

ঘন ঘন প্রস্রাব:

গর্ভধারণের প্রথম দিকে, জরায়ু বৃদ্ধি পেতে শুরু করে এবং মূত্রাশয়ের উপর চাপ সৃষ্টি করতে পারে। এটি ঘন ঘন প্রস্রাবের দিকে পরিচালিত করতে পারে।

আরোপড়ুনঃলিঙ্গ মোটা ও সেক্স বাড়ানোর-ঔষধ

আরো-পড়ুনঃমেয়েদের সেক্স বাড়ানোর ঔষধ

ঘ-ন ঘন প্রস্রাবের বিস্তারিত ব্যাখ্যা:

ঘন ঘন প্রস্রাব সাধারণত গর্ভধারণের 6-8 সপ্তাহের মধ্যে শুরু হয়। এটি সাধারণত দিনের বেলা ঘটে, তবে এটি রাতেও ঘটতে পারে।

ঘন ঘন প্রস্রাবের কারণ হল মূত্রাশয়ের উপর জরায়ুর চাপ। জরায়ু ক্রমশ বৃদ্ধি পায় এবং গর্ভধারণের সময় মূত্রাশয়কে সঙ্কুচিত করে।

ক্লান্তি:

গর্ভধারণের প্রথম দিকে, শরীর হরমোনের পরিবর্তনের সাথে খাপ খাইয়ে নিতে থাকে। এটি ক্লান্তির দিকে পরিচালিত করতে পারে।