Description
সহবাসের পর জলে কেন :সহবাসের পর জ্বালাপোড়ার সবচেয়ে সাধারণ কারণ হলো ইউরেথ্রার সংক্রমণ। ইউরেথ্রা হলো মলদ্বার থেকে মূত্রনালী পর্যন্ত একটি নল। সহবাসের সময়, পুরুষের লিঙ্গের চাপ বা আঘাতের ফলে ইউরেথ্রা ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে।
এতে ইউরেথ্রায় ব্যাকটেরিয়া বা অন্যান্য জীবাণু প্রবেশ করতে পারে এবং সংক্রমণ ঘটাতে পারে।
সহবাসের পর জলে কেন
আরোপড়ুনঃ ২৫–৩০ মিনিট সহবাস করার উপায় –এখনইকিনুন
আরো–পড়ুনঃ একটানা 25 থেকে 30 মিনিট সহবাস করার ঔষধ।
ইউরেথ্রার সংক্রমণের কারণে সহবাসের পর যে ধরনের জ্বালাপোড়া হতে পারে তা হলো:
- মূত্রত্যাগের সময় জ্বালাপোড়া: এই জ্বালাপোড়া সাধারণত মূত্রত্যাগের শুরুতে বেশি হয় এবং মূত্রত্যাগ শেষ হওয়ার পর চলে যায়।
- প্রস্রাবের সাথে রক্তপাত: এই রক্তপাত সাধারণত হালকা হয় এবং প্রস্রাবের সাথে মিশে যায়।
- যোনি বা মলদ্বারে ব্যথা: এই ব্যথা সাধারণত সহবাসের সময় এবং পরেও থাকতে পারে।
- জ্বর: এই জ্বর সাধারণত হালকা হয় এবং শরীরের তাপমাত্রা ১০০ ডিগ্রি ফারেনহাইট (৩৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস) এর বেশি হয় না।
- আরো-পড়ুনঃ টাইটান জেল পুরুষের লিঙ্গ ১ থেকে ৩ ইঞ্চি পর্যন্ত বড় ও মোটা করে।
ইউরেথ্রার সংক্রমণ হলে একজন যৌনরোগ বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নেওয়া উচিত। তিনি প্রয়োজনীয় ওষুধপত্র দিয়ে রোগের চিকিৎসা করবেন।
যোনিনালীর সংক্রমণ
সহবাসের পর জ্বালাপোড়ার আরেকটি কারণ হলো যোনিনালীর সংক্রমণ। যোনিনালীর সংক্রমণকে ভেজিনাল ইনফেকশনও বলা হয়। এই সংক্রমণ সাধারণত ব্যাকটেরিয়া, ছত্রাক বা পরজীবীর কারণে হয়।
যোনিনালীর সংক্রমণের কারণে সহবাসের পর যে ধরনের জ্বালাপোড়া হতে পারে তা হলো:
আরোপড়ুনঃ মেয়েদের ব্রেস্ট বড় করার ঔষধ
আরো পড়ুনঃ মেয়েদের ব্রেস্ট ছোট করার ঔষধ
- যোনি থেকে দুর্গন্ধযুক্ত স্রাব: এই স্রাব সাধারণত সাদা, হলুদ বা সবুজ হতে পারে এবং কটু গন্ধ হতে পারে।
- যোনি থেকে চুলকানি: এই চুলকানি সাধারণত যোনিদ্বার এবং যৌনাঙ্গের চারপাশে হয়।
- যোনি থেকে জ্বালাপোড়া: এই জ্বালাপোড়া সাধারণত সহবাসের সময় এবং পরেও থাকতে পারে।
- যোনি থেকে ব্যথা: এই ব্যথা সাধারণত সহবাসের সময় এবং পরেও থাকতে পারে।
যোনিনালীর সংক্রমণ হলে একজন গাইনি বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নেওয়া উচিত। তিনি প্রয়োজনীয় ওষুধপত্র দিয়ে রোগের চিকিৎসা করবেন।
অন্যান্য কারণ
সহবাসের পর জ্বালাপোড়ার অন্যান্য কারণ হলো:
আরোপড়ুনঃলিঙ্গ মোটা ও সেক্স বাড়ানোর-ঔষধ
আরো-পড়ুনঃমেয়েদের সেক্স বাড়ানোর ঔষধ
- এলার্জি: সহবাসের সময় ব্যবহৃত কনডোম, সাবান, শ্যাম্পু বা অন্যান্য পণ্যের কারণে অ্যালার্জি হতে পারে। এতে সহবাসের পর জ্বালাপোড়া হতে পারে।
- আঘাত: সহবাসের সময় যোনি বা মলদ্বারে আঘাতের কারণে জ্বালাপোড়া হতে পারে।
- ত্বকের রোগ: যোনি বা মলদ্বারে ত্বকের রোগের কারণে জ্বালাপোড়া হতে পারে।
- জন্ম নিয়ন্ত্রণের কিছু পদ্ধতি: IUD (ইন্ট্রা-উটারাইন ডিভাইস) বা ডায়াফ্রাম ব্যবহারের কারণে সহবাসের পর জ্বালাপোড়া হতে পারে।
প্রতিকার
সহবাসের পর জ্বালাপোড়া প্রতিরোধে নিম্নলিখিত পদক্ষেপগুলি নেওয়া যেতে পারে:
আরো-পড়ুনঃযৌনাঙ্গ পিচ্ছিল্য করে দীর্ঘ সময় মিলন করার জেলী
- পর্যাপ্ত লুব্রিকেশন ব্যবহার করা: সহবাসের সময় পর্যাপ্ত লুব্রিকেশন ব্যবহার করলে যোনি বা মলদ্বারে আঘাতের ঝুঁকি কমে।
- সহবাসের সময় ধীরে ধীরে শুরু করা: সহবাসের সময় ধীরে ধীরে শুরু করলে যোনি বা মলদ্বারকে সহবাসের জন্য প্রস্তুত করার সময় পাওয়া যায়।
- ব্যবহৃত পণ্যগুলির প্রতিক্রিয়া পরীক্ষা করা: নতুন কনডোম, সাবান, শ্যাম্পু ইত্যাদি ভাল করে দেখে নেয়া উচিত।
আমাদের থেকে ন্যায্যমূল্যে পণ্য কিনতে ভিজিট করুন roylc.com ওয়েবসাইটে অথবা সরাসরি কিনতে ফোন করুন 01728389485 এই নাম্বারে
Reviews
There are no reviews yet.