Description
মাসে ২ ৩ বার মাসিক হওয়ার কারণ :মাসে ২-৩ বার মাসিক হওয়াকে অনিয়মিত মাসিক বলা হয়। এটি একটি সাধারণ সমস্যা যা যেকোনো বয়সের মহিলাদের হতে পারে। তবে, সাধারণত ১৮-৪৫ বছর বয়সী মহিলাদের মধ্যে এই সমস্যা বেশি দেখা যায়।
মাসে ২ ৩ বার মাসিক হওয়ার কারণ
হরমোনজনিত সমস্যা
আরোপড়ুনঃ ২৫–৩০ মিনিট সহবাস করার উপায় –এখনইকিনুন
আরো–পড়ুনঃ একটানা 25 থেকে 30 মিনিট সহবাস করার ঔষধ।
মাসে ২-৩ বার মাসিক হওয়ার সবচেয়ে সাধারণ কারণ হল হরমোনজনিত সমস্যা। থাইরয়েড হরমোনের সমস্যা, ডিম্বাশয়ের সমস্যা, ওজন বৃদ্ধি বা হ্রাস, বা মানসিক চাপের কারণে হরমোনজনিত সমস্যা হতে পারে।
থাইরয়েড হরমোনের সমস্যা
থাইরয়েড হরমোনের মাত্রা স্বাভাবিকের চেয়ে বেশি বা কম হলে মাসিক চক্রে ব্যাঘাত ঘটতে পারে।
থা-ইরয়েড হরমোনের মাত্রা বেশি হলে মাসিক অনিয়মিত হতে পারে, অথবা মাসিক বন্ধ হয়ে যেতে পারে।
থাইরয়েড হরমোনের মাত্রা কম হলে মাসিক অনিয়মিত হতে পারে, বা মাসিকের সময় বেশি রক্তপাত হতে পারে।
ডিম্বাশয়ের সমস্যা
আরো-পড়ুনঃ টাইটান জেল পুরুষের লিঙ্গ ১ থেকে ৩ ইঞ্চি পর্যন্ত বড় ও মোটা করে।
আরোপড়ুনঃলিঙ্গ বড়, মোটা ও দীর্ঘ সময় মিলন করার ঔষধ
ডিম্বাশয়ের সমস্যা, যেমন পলিসিস্টিক ওভারি সিন্ড্রোম (PCOS), মাসিক চক্রে ব্যাঘাত ঘটাতে পারে। PCOS-এর কারণে ডিম্বাশয়ে একাধিক ছোট ছোট সিস্ট তৈরি হতে পারে।
এই সিস্টগুলি হরমোনের মাত্রাকে প্রভাবিত করতে পারে এবং মাসিক অনিয়মিত হতে পারে।
ওজন বৃদ্ধি বা হ্রাস
ওজন বৃদ্ধি বা হ্রাস হরমোনের মাত্রাকে প্রভাবিত করতে পারে এবং মাসিক চক্রে ব্যাঘাত ঘটাতে পারে।
ও-জন বৃদ্ধির ফলে ইস্ট্রোজেন হরমোনের মাত্রা বেড়ে যেতে পারে, যা মাসিক চক্রকে দীর্ঘ করতে পারে।
ওজন হ্রাসের ফলে ইস্ট্রোজেন হরমোনের মাত্রা কমে যেতে পারে, যা মাসিক চক্রকে সংক্ষিপ্ত করতে পারে।
আরোপড়ুনঃ মেয়েদের ব্রেস্ট বড় করার ঔষধ
আরো পড়ুনঃ মেয়েদের ব্রেস্ট ছোট করার ঔষধ
মানসিক চাপ
মানসিক চাপ হরমোনের মাত্রাকে প্রভাবিত করতে পারে এবং মাসিক চক্রে ব্যাঘাত ঘটাতে পারে। মানসিক চাপের ফলে কর্টিসল হরমোনের মাত্রা বেড়ে যেতে পারে।
কর্টিসল হরমোন ইস্ট্রোজেন হরমোনের মাত্রাকে কমিয়ে দিতে পারে, যা মাসিক চক্রকে সংক্ষিপ্ত করতে পারে।
অন্যান্য কারণ
মাসে ২-৩ বার মাসিক হওয়ার অন্যান্য কারণগুলির মধ্যে রয়েছে:
গর্ভাবস্থা: গর্ভাবস্থায় মাসিক বন্ধ হয়ে যায়। তবে, কিছু ক্ষেত্রে, গর্ভাবস্থার প্রাথমিক পর্যায়ে সামান্য রক্তপাত হতে পারে।
এই রক্তপাতকে গর্ভপাতের লক্ষণ হিসেবেও বিবেচনা করা যেতে পারে।
আরোপড়ুনঃলিঙ্গ মোটা ও সেক্স বাড়ানোর-ঔষধ
আরো-পড়ুনঃমেয়েদের সেক্স বাড়ানোর ঔষধ
সন্তান জন্মদান:
সন্তান জন্মদানের পরে, মাসিক চক্র স্বাভাবিক হতে কয়েক মাস সময় লাগতে পারে। এই সময়ের মধ্যে, অনিয়মিত মাসিক হতে পারে।
স্তন্যদান:
স্তন্যদানের সময়, হরমোনগুলি মাসিক চক্রকে প্রভাবিত করতে পারে এবং অনিয়মিত মাসিকের কারণ হতে পারে।
ঔষধ:
কিছু ওষুধ, যেমন জন্মনিয়ন্ত্রণ বড়ি, হরমোন থেরাপি, বা ক্যান্সারের চিকিৎসার জন্য ব্যবহৃত ওষুধগুলি, অনিয়মিত মাসিকের কারণ হতে পারে।
আরো-পড়ুনঃযৌনাঙ্গ পিচ্ছিল্য করে দীর্ঘ সময় মিলন করার জেলী
স্বাস্থ্য সমস্যা:
কিছু স্বাস্থ্য সমস্যা, যেমন গর্ভাশয়ের পলিপ, এন্ডোমেট্রিওসিস, বা জরায়ুর ক্যান্সার, অনিয়মিত মাসিকের কারণ হতে পারে।
মাসে ২-৩ বার মাসিক হওয়ার লক্ষণ ও উপসর্গ
মাসে ২-৩ বার মাসিক হওয়ার লক্ষণ ও উপসর্গগুলির মধ্যে রয়েছে:
মাসিকের অনিয়ম: মাসিকের সময়সীমা, স্থায়িত্ব, বা রক্তপাতের পরিমাণে পরিবর্তন হতে পারে।
আমাদের থেকে ন্যায্যমূল্যে পণ্য কিনতে ভিজিট করুন roylc.com ওয়েবসাইটে অথবা সরাসরি কিনতে ফোন করুন 01728389485 এই নাম্বারে
Reviews
There are no reviews yet.