Description
অনিয়মিত মাসিক হলে বাচ্চা নেওয়ার উপায় :অনিয়মিত মাসিক হলে বাচ্চা নেওয়া কঠিন হয়ে পড়ে। কারণ, অনিয়মিত মাসিকের কারণে ডিম্বাশয় থেকে ডিম্বাণু নির্গত হওয়ার সম্ভাবনা কমে যায়। তাই, অনিয়মিত মাসিক হলে বাচ্চা নেওয়ার জন্য প্রথমেই মাসিকের অনিয়মতার কারণ নির্ণয় করা জরুরি।
অনিয়মিত মাসিক হলে বাচ্চা নেওয়ার উপায়
মাসিকের অনিয়মতার কারণ
আরোপড়ুনঃ ২৫–৩০ মিনিট সহবাস করার উপায় –এখনইকিনুন
আরো–পড়ুনঃ একটানা 25 থেকে 30 মিনিট সহবাস করার ঔষধ।
মাসিকের অনিয়মতার অনেক কারণ রয়েছে। এর মধ্যে কিছু সাধারণ কারণ হল:
পলিসিস্টিক ওভারি সিনড্রোম (PCOS):
PCOS হল একটি হরমোনজনিত সমস্যা যা মহিলাদের মধ্যে সবচেয়ে সাধারণ কারণ। PCOS-এ, ডিম্বাশয়ে অনেক ছোট ছোট সিস্ট তৈরি হয়। এই সিস্টগুলি ডিম্বাশয় থেকে ডিম্বাণু নির্গত হওয়ার প্রক্রিয়াকে ব্যাহত করে।
থাইরয়েডের সমস্যা:
থাইরয়েড হল একটি গ্রন্থি যা শরীরের বিপাক নিয়ন্ত্রণ করে। থাইরয়েডের সমস্যা হলে, মাসিকের অনিয়মতা হতে পারে।
ওজন কম থাকা:
আরো-পড়ুনঃ টাইটান জেল পুরুষের লিঙ্গ ১ থেকে ৩ ইঞ্চি পর্যন্ত বড় ও মোটা করে।
আরোপড়ুনঃলিঙ্গ বড়, মোটা ও দীর্ঘ সময় মিলন করার ঔষধ
ওজন কম থাকাও মাসিকের অনিয়মতার একটি কারণ। কারণ, ওজন কমে গেলে শরীরে ইস্ট্রোজেন হরমোনের মাত্রা কমে যায়। ইস্ট্রোজেন হরমোন মাসিকের জন্য প্রয়োজনীয়।
অতিরিক্ত ব্যায়াম করা: অতিরিক্ত ব্যায়াম করলে শরীরে ইস্ট্রোজেন হরমোনের মাত্রা কমে যায়।
স্ট্রেস:
স্ট্রেসও মাসিকের অনিয়মতার একটি কারণ। কারণ, স্ট্রেস শরীরে কর্টিসল হরমোনের মাত্রা বাড়ায়। কর্টিসল হরমোন ইস্ট্রোজেন হরমোনের মাত্রা কমিয়ে দেয়।
কিছু ওষুধের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া: কিছু ওষুধের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া হিসেবে মাসিকের অনিয়মতা হতে পারে।
আরোপড়ুনঃ মেয়েদের ব্রেস্ট বড় করার ঔষধ
আরো পড়ুনঃ মেয়েদের ব্রেস্ট ছোট করার ঔষধ
জরায়ুর সমস্যা: জরায়ুর কোনও সমস্যা থাকলে, মাসিকের অনিয়মতা হতে পারে।
ডিম্বাশয়ের সমস্যা: ডিম্বাশয়ের কোনও সমস্যা থাকলে, মাসিকের অনিয়মতা হতে পারে।
মাসিকের অনিয়মতা নির্ণয়
মাসিকের অনিয়মতার কারণ নির্ণয়ের জন্য একজন নারীরকে একজন অভিজ্ঞ স্ত্রীরোগ বিশেষজ্ঞের সাথে পরামর্শ করা উচিত।
ডাক্তার রোগীর শারীরিক পরীক্ষা, রক্ত পরীক্ষা, আল্ট্রাসাউন্ড পরীক্ষা ইত্যাদির মাধ্যমে মাসিকের অনিয়মতার কারণ নির্ণয় করবেন।
মাসিকের অনিয়মতা দূর করার চিকিৎসা
আরোপড়ুনঃলিঙ্গ মোটা ও সেক্স বাড়ানোর-ঔষধ
আরো-পড়ুনঃমেয়েদের সেক্স বাড়ানোর ঔষধ
মাসিকের অনিয়মতার কারণ নির্ণয়ের পর, ডাক্তার তার কারণ অনুযায়ী চিকিৎসা দেবেন। চিকিৎসার মাধ্যমে মাসিক নিয়মিত হয়ে গেলে, বাচ্চা নেওয়ার সম্ভাবনাও বাড়বে।
মাসিকের অনিয়মতা দূর করার জন্য কিছু ঘরোয়া প্রতিকারও রয়েছে। যেমন:
ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখা: ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখলে শরীরে ইস্ট্রোজেন হরমোনের মাত্রা স্বাভাবিক হয়। ফলে, মাসিক নিয়মিত হতে পারে।
ব্যায়াম করা: ব্যায়াম করলে শরীরে ইস্ট্রোজেন হরমোনের মাত্রা বাড়ে। ফলে, মাসিক নিয়মিত হতে পারে।
স্ট্রেস কমানো: স্ট্রেস কমাতে যোগব্যায়াম, ধ্যান, মেডিটেশন ইত্যাদি করতে পারেন।
আরো-পড়ুনঃযৌনাঙ্গ পিচ্ছিল্য করে দীর্ঘ সময় মিলন করার জেলী
স্বাস্থ্যকর খাবার খাওয়া: স্বাস্থ্যকর খাবার খেলে শরীরে প্রয়োজনীয় পুষ্টির ঘাটতি দূর হয়। ফলে, মাসিক নিয়মিত হতে পারে।
পর্যাপ্ত ঘুমানো: পর্যাপ্ত ঘুমালে শরীরের হরমোনের ভারসাম্য বজায় থাকে। ফলে, মাসিক নিয়মিত হতে পারে।
মাসিকের অনিয়মতা হলে বাচ্চা নেওয়ার টিপস
মা-সিকের অনিয়মতা হলে বাচ্চা নেওয়ার জন্য কিছু টিপস:
মাসিকের ক্যালেন্ডার রাখুন: মাসিকের শুরু এবং শেষের তারিখগুলো ক্যালেন্ডারে লিখে রাখ
আমাদের থেকে ন্যায্যমূল্যে পণ্য কিনতে ভিজিট করুন roylc.com ওয়েবসাইটে অথবা সরাসরি কিনতে ফোন করুন 01728389485 এই নাম্বারে
Reviews
There are no reviews yet.